বগুড়ায় মাদ্রাসাছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায়
ধরা পড়েছেন
স্থানীয় ওলামা
লীগের এক
নেতা।
পরে তাঁকে
পুলিশে সোপর্দ
করা হয়েছে। আজ
বুধবার দুপুর
দেড়টার দিকে
সোনাতলা ফাজিল
মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে ছাত্রীদের নামাজঘর থেকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ফজলুল করিমকে আটক করে ছাত্ররা। এরপর পুলিশে খবর দিলে বিকেলে পুলিশ এসে তাঁকে আটক করে।
আটক ফজলুল করিম সোনাতলা উপজেলা ওলামা লীগের সভাপতি।
এ বিষয়ে সোনাতলা ফাজিল মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানায়, দুপুরে অধ্যক্ষ ফজলুল করিম আলিম ক্লাসের এক ছাত্রীকে মাদ্রাসা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছাত্রীদের নামাজঘরে ডেকে নেন। এরপর জোরপূর্বক ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। এ সময় ওই ছাত্রীর চিৎকারে মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে এবং অধ্যক্ষকে আটক করেন। এরপর বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ গিয়ে তাঁকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
তবে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মাদ্রাসাছাত্ররা জানিয়েছেন, দুপুর ১টার দিকে অধ্যক্ষ ফজলুল করিম আলিম ক্লাসের এক ছাত্রীকে মাদ্রাসা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছাত্রীদের নামাজঘরে ডেকে নেন। সেখানে ওই ছাত্রীর সঙ্গে যৌনকর্মে লিপ্ত হন। অন্য শিক্ষার্থীরা বিষয়টি টের পায়। এরপর দুজনই আপত্তিকর অবস্থায় আটক হন।
একপর্যায়ে ওই ছাত্রীকে বিয়ে করার অঙ্গীকার করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন অধ্যক্ষ মাওলানা ফজলুল করিম। কিন্তু একটি মহল পুলিশকে খবর দিলে অধ্যক্ষকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও ওলামা লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে ছাত্রীকে ধর্ষণের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর স্থানীয়রা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। অধ্যক্ষের বিচার দাবি করে মাদ্রাসার শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা অধ্যক্ষের সহযোগী হিসেবে পরিচিত মাদ্রাসার অফিস সহকারীর বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে সোনাতলা উপজেলা পরিষদ চত্বরে সমাবেশ করা হয়।
সোনাতলা থানার ওসি আবদুল মোত্তালেব ওলামা লীগ সভাপতিকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম বুলু এনটিভি অনলাইনকে জানিয়েছেন, অধ্যক্ষ ফজলুল করিম দলের কেউ নন।
পুলিশ জানায়, আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে ছাত্রীদের নামাজঘর থেকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ফজলুল করিমকে আটক করে ছাত্ররা। এরপর পুলিশে খবর দিলে বিকেলে পুলিশ এসে তাঁকে আটক করে।
আটক ফজলুল করিম সোনাতলা উপজেলা ওলামা লীগের সভাপতি।
এ বিষয়ে সোনাতলা ফাজিল মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানায়, দুপুরে অধ্যক্ষ ফজলুল করিম আলিম ক্লাসের এক ছাত্রীকে মাদ্রাসা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছাত্রীদের নামাজঘরে ডেকে নেন। এরপর জোরপূর্বক ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। এ সময় ওই ছাত্রীর চিৎকারে মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে এবং অধ্যক্ষকে আটক করেন। এরপর বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ গিয়ে তাঁকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
তবে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মাদ্রাসাছাত্ররা জানিয়েছেন, দুপুর ১টার দিকে অধ্যক্ষ ফজলুল করিম আলিম ক্লাসের এক ছাত্রীকে মাদ্রাসা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছাত্রীদের নামাজঘরে ডেকে নেন। সেখানে ওই ছাত্রীর সঙ্গে যৌনকর্মে লিপ্ত হন। অন্য শিক্ষার্থীরা বিষয়টি টের পায়। এরপর দুজনই আপত্তিকর অবস্থায় আটক হন।
একপর্যায়ে ওই ছাত্রীকে বিয়ে করার অঙ্গীকার করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন অধ্যক্ষ মাওলানা ফজলুল করিম। কিন্তু একটি মহল পুলিশকে খবর দিলে অধ্যক্ষকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও ওলামা লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে ছাত্রীকে ধর্ষণের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর স্থানীয়রা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। অধ্যক্ষের বিচার দাবি করে মাদ্রাসার শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা অধ্যক্ষের সহযোগী হিসেবে পরিচিত মাদ্রাসার অফিস সহকারীর বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে সোনাতলা উপজেলা পরিষদ চত্বরে সমাবেশ করা হয়।
সোনাতলা থানার ওসি আবদুল মোত্তালেব ওলামা লীগ সভাপতিকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম বুলু এনটিভি অনলাইনকে জানিয়েছেন, অধ্যক্ষ ফজলুল করিম দলের কেউ নন।