দেশের সবচেয়ে বিলাসবহুল এবং দামি মাইক্রোবাস ব্যবহার করবেন চট্টগ্রাম সিটি
কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন। তবে এই বিলাসী মাইক্রোবাসটি
হবে নিজের টাকায় কেনা এবং এর জ্বালানিসহ আনুষঙ্গিক সব খরচ বহণ করা হবে
মেয়রের ব্যক্তিগত তহবিল থেকেই। সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে সরকারি গাড়ি,
জ্বালানি, চালক কিংবা মেয়র হিসেবে মাসিক সম্মানির কোনটাই গ্রহণ করবেন না আ
জ ম নাছির উদ্দিন।
চসিক মেয়রের ঘনিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মেয়র আ জ ম নাছিরের জন্য জাপান থেকে টয়োটা আলফার্ড ব্র্যান্ডের কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একটি বিলাসবহুল মাইক্রোবাস আমদানি করা হচ্ছে। মেয়রের জন্য এই গাড়িটি আমদানি করছে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদস্থ ফোর হুইলার্স লিমিটেড নামের একটি গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। গাড়ির মূল্য বাবদ মেয়র ইতিমধ্যে ২০ লাখ টাকা পরিশোধ করেছেন বলেও আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে আ জ ম নাছিরের ব্যক্তিগত মালিকানার এই মাইক্রোবাসটিই হবে দেশের সবচেয়ে দামি ও বিলাসবহুল মাইক্রোবাস।
গাড়ির আমদানিকারক ফোর হুইলার্সের মালিক হাবিবুর রহমান জানান, আ জ ম নাছিরের চাহিদা মোতাবেক ২০১৪ মডেলের টয়োটা আলফার্ট ব্র্যান্ডের দামি মাইক্রোবাসটি ইতিমধ্যে জাপানের নিলামে কেনা হয়েছে। জাপানে মাত্র কয়েকমাস ব্যবহৃত এই মাইক্রোবাসটি আমদানির ক্ষেত্রে ৫ বছর আগেও সম্পূরক শুল্ক ছিল নোহা মাইক্রোবাসের মতই ১৫ শতাংশ। আর এখন ১৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্কসহ মোট শুল্ক দিতে হবে ৩০০ শতাংশ। তাই এই গাড়ির দাম কিছুটা বেশি পড়ছে। এক মাসের মধ্যে গাড়িটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন আমদানিকারক। ৮ আসনের সাদা রঙের গাড়িটির সবগুলো আসন রিভলভিং চেয়ারের মতই। ইচ্ছামত ওঠানামা করার ব্যবস্থা রয়েছে। গাড়ির ভেতরেই জিপিএস, ওয়াইফাই সংযোগ, মুখোমুখি বসে মিটিং করার মত সুপরিসর জায়গা রয়েছে। ২৪৯৩ সিসির এই মাইক্রোবাসটি এক লিটার তেলে সর্বোচ্চ ১১.৬ কিলোমিটার চলবে। চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানির পর শুল্ক পরিশোধ শেষে গাড়িটির সর্বোচ্চ মূল্য পড়বে এক কোটি ১৮ লাখ টাকা।
আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে, এতো বেশি দামের সাম্প্রতিক মডেলের এই মাইক্রোবাসটি দেশে খুব একটা নেই। ২০০৫ ও ২০০৬ মডেলের কয়েকটি গাড়ি ঢাকায় ব্যবহৃত হলেও ওইগুলো এতো দামি ও বিলাসবহুল নয়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছিরের জন্য আমদানি করা এই মাইক্রোবাসটিই হবে দেশের সবচেয়ে দামি ও বিলাসবহুল মাইক্রোবাস।
এদিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন সূত্র জানায়, মেয়র আ জ ম নাছির এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন সিটি কর্পোরেশনের গাড়ি বা জ্বালানি কোনটাই তিনি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করবেন না। যদিও মেয়র হিসেবে তিনি একটি সরকারি দামি পাজেরো পেয়েছেন। মেয়র হওয়ার আগেও আ জ ম নাছির সবসময় দামি গাড়ি ব্যবহার করেছেন। তবে এবারের গাড়িটি ভিন্ন।
চসিকের হিসাব রক্ষক আবু তৈয়ব জানান, গত ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে বিজয়ী হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়র দায়িত্ব গ্রহণ করেন গত ২৬ জুলাই। এই হিসেবে জুলাই মাসে মেয়র ৬ দিন দায়িত্ব পালন করেন। এই ৬ দিনে মেয়রের সম্মানি ভাতার পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮ হাজার ২৯০ টাকা। জুলাই মাসের এই সম্মানির চেক মেয়রকে দেওয়া হলেও মেয়র তা গ্রহণ করেননি। সম্মানির এই টাকা দাতব্য প্রতষ্ঠানে জমা করে দিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র। প্রতিমাসে মেয়রের সম্মানি দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করা হবে বলে চসিকের হিসাব বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
চসিক মেয়রের ঘনিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মেয়র আ জ ম নাছিরের জন্য জাপান থেকে টয়োটা আলফার্ড ব্র্যান্ডের কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একটি বিলাসবহুল মাইক্রোবাস আমদানি করা হচ্ছে। মেয়রের জন্য এই গাড়িটি আমদানি করছে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদস্থ ফোর হুইলার্স লিমিটেড নামের একটি গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। গাড়ির মূল্য বাবদ মেয়র ইতিমধ্যে ২০ লাখ টাকা পরিশোধ করেছেন বলেও আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে আ জ ম নাছিরের ব্যক্তিগত মালিকানার এই মাইক্রোবাসটিই হবে দেশের সবচেয়ে দামি ও বিলাসবহুল মাইক্রোবাস।
গাড়ির আমদানিকারক ফোর হুইলার্সের মালিক হাবিবুর রহমান জানান, আ জ ম নাছিরের চাহিদা মোতাবেক ২০১৪ মডেলের টয়োটা আলফার্ট ব্র্যান্ডের দামি মাইক্রোবাসটি ইতিমধ্যে জাপানের নিলামে কেনা হয়েছে। জাপানে মাত্র কয়েকমাস ব্যবহৃত এই মাইক্রোবাসটি আমদানির ক্ষেত্রে ৫ বছর আগেও সম্পূরক শুল্ক ছিল নোহা মাইক্রোবাসের মতই ১৫ শতাংশ। আর এখন ১৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্কসহ মোট শুল্ক দিতে হবে ৩০০ শতাংশ। তাই এই গাড়ির দাম কিছুটা বেশি পড়ছে। এক মাসের মধ্যে গাড়িটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন আমদানিকারক। ৮ আসনের সাদা রঙের গাড়িটির সবগুলো আসন রিভলভিং চেয়ারের মতই। ইচ্ছামত ওঠানামা করার ব্যবস্থা রয়েছে। গাড়ির ভেতরেই জিপিএস, ওয়াইফাই সংযোগ, মুখোমুখি বসে মিটিং করার মত সুপরিসর জায়গা রয়েছে। ২৪৯৩ সিসির এই মাইক্রোবাসটি এক লিটার তেলে সর্বোচ্চ ১১.৬ কিলোমিটার চলবে। চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানির পর শুল্ক পরিশোধ শেষে গাড়িটির সর্বোচ্চ মূল্য পড়বে এক কোটি ১৮ লাখ টাকা।
আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে, এতো বেশি দামের সাম্প্রতিক মডেলের এই মাইক্রোবাসটি দেশে খুব একটা নেই। ২০০৫ ও ২০০৬ মডেলের কয়েকটি গাড়ি ঢাকায় ব্যবহৃত হলেও ওইগুলো এতো দামি ও বিলাসবহুল নয়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছিরের জন্য আমদানি করা এই মাইক্রোবাসটিই হবে দেশের সবচেয়ে দামি ও বিলাসবহুল মাইক্রোবাস।
এদিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন সূত্র জানায়, মেয়র আ জ ম নাছির এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন সিটি কর্পোরেশনের গাড়ি বা জ্বালানি কোনটাই তিনি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করবেন না। যদিও মেয়র হিসেবে তিনি একটি সরকারি দামি পাজেরো পেয়েছেন। মেয়র হওয়ার আগেও আ জ ম নাছির সবসময় দামি গাড়ি ব্যবহার করেছেন। তবে এবারের গাড়িটি ভিন্ন।
চসিকের হিসাব রক্ষক আবু তৈয়ব জানান, গত ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে বিজয়ী হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়র দায়িত্ব গ্রহণ করেন গত ২৬ জুলাই। এই হিসেবে জুলাই মাসে মেয়র ৬ দিন দায়িত্ব পালন করেন। এই ৬ দিনে মেয়রের সম্মানি ভাতার পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮ হাজার ২৯০ টাকা। জুলাই মাসের এই সম্মানির চেক মেয়রকে দেওয়া হলেও মেয়র তা গ্রহণ করেননি। সম্মানির এই টাকা দাতব্য প্রতষ্ঠানে জমা করে দিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র। প্রতিমাসে মেয়রের সম্মানি দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করা হবে বলে চসিকের হিসাব বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।