তুরস্কের কাছে বিপুল ক্ষমতাসম্পন্ন ৫০টির মতো পরমাণু বোমা আছে বলে জানা গেছে। এগুলোর এতই শক্তিশালী যে, হিরোশিমা, নাগাসাকির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ক্ষতি করা সম্ভব।
তবে এগুলো তুরস্কের বানানো নয়। ন্যাটোর সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বোমাগুলো পেয়েছে তুরস্ক।
১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ন্যাটো সামরিক জোটের অতি গুরুত্বপূর্ণ দেশ তুরস্ক। এই সামরিক জোটের যে ২৮টি সদস্য দেশ রয়েছে তার মধ্যে যে ক’টিতে ন্যাটোর শক্তিশালী ঘাঁটি এবং বি৬১ টেকটিক্যাল নিউক্লিয়ার বোমা রয়েছে তার মধ্যে তুরস্ক একটি। দেশটিতে ০.৩ কিলোটন থেকে ৩৪০ কিলোটন ওজনের মধ্যে ৫০টির মতো পারমাণবিক বোমা রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ইনকিরকিক বিমানঘাঁটিতে ভূগর্ভস্থ ভল্টে রাখা এসব বোমার নিয়ন্ত্রণ অবশ্য তুর্কি বাহিনীর হাতে না রেখে আমেরিকানদের হাতে রাখা হয়েছে। ন্যাটোর এই সমরসজ্জার প্রধান টার্গেট রাশিয়া বলে মনে হলেও এর মূল লক্ষ্য হতে পারে মধ্যপ্রাচ্য।
তুরস্ক ছাড়াও জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডসেও এ ধরনের মোট প্রায় ২০০ পরমাণু বোমা রয়েছে।
তবে এগুলো তুরস্কের বানানো নয়। ন্যাটোর সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বোমাগুলো পেয়েছে তুরস্ক।
১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ন্যাটো সামরিক জোটের অতি গুরুত্বপূর্ণ দেশ তুরস্ক। এই সামরিক জোটের যে ২৮টি সদস্য দেশ রয়েছে তার মধ্যে যে ক’টিতে ন্যাটোর শক্তিশালী ঘাঁটি এবং বি৬১ টেকটিক্যাল নিউক্লিয়ার বোমা রয়েছে তার মধ্যে তুরস্ক একটি। দেশটিতে ০.৩ কিলোটন থেকে ৩৪০ কিলোটন ওজনের মধ্যে ৫০টির মতো পারমাণবিক বোমা রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ইনকিরকিক বিমানঘাঁটিতে ভূগর্ভস্থ ভল্টে রাখা এসব বোমার নিয়ন্ত্রণ অবশ্য তুর্কি বাহিনীর হাতে না রেখে আমেরিকানদের হাতে রাখা হয়েছে। ন্যাটোর এই সমরসজ্জার প্রধান টার্গেট রাশিয়া বলে মনে হলেও এর মূল লক্ষ্য হতে পারে মধ্যপ্রাচ্য।
তুরস্ক ছাড়াও জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডসেও এ ধরনের মোট প্রায় ২০০ পরমাণু বোমা রয়েছে।