ছবিটি দেখে
মনে হতে
পারে প্রথম
শ্রেণির কোনো
ছাত্র।
পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শনে এসে থমকে গেলেন
পরিদর্শক।
হতবাক হয়ে
যান জেলা
প্রশাসকসহ (ডিসি) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও।
কৌতূহলী জেলা
প্রশাসক সেই
ছোট্ট পরীক্ষার্থীর
বয়স আর
পরিচয় জেনে
করুণার হাত
না বাড়িয়ে
পারলেন না।
পরীক্ষার্থীর নাম ইয়াছিন আরমাত। বয়স তার ১৮। বার একাডেমি স্কুলের ছাত্র সে। দেখতে একেবারে পাঁচ বছর বয়সী শিশুর মতো হলেও এসএসসি পরীক্ষার্থী। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাকে দমাতে পারেনি পড়ালেখায়।
নারায়ণগঞ্জ শহরের কিল্লারপুল এলাকার বিবি মরিয়ম স্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে সে। তার মতো আরো দুজন প্রতিবন্ধী অন্য কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে বলে জানা গেছে।
বিবি মরিয়ম স্কুলের পরীক্ষার্থী ইয়াছিন আরমাত (১৮), বার একাডেমি স্কুলের ওয়াসিন আন নাফিতাজান (১৬) ও নারায়ণগঞ্জ হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে জুঁই রানী সাহা (১৬) শহরের তিনটি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছে।
পরীক্ষার্থীর নাম ইয়াছিন আরমাত। বয়স তার ১৮। বার একাডেমি স্কুলের ছাত্র সে। দেখতে একেবারে পাঁচ বছর বয়সী শিশুর মতো হলেও এসএসসি পরীক্ষার্থী। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাকে দমাতে পারেনি পড়ালেখায়।
নারায়ণগঞ্জ শহরের কিল্লারপুল এলাকার বিবি মরিয়ম স্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে সে। তার মতো আরো দুজন প্রতিবন্ধী অন্য কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে বলে জানা গেছে।
বিবি মরিয়ম স্কুলের পরীক্ষার্থী ইয়াছিন আরমাত (১৮), বার একাডেমি স্কুলের ওয়াসিন আন নাফিতাজান (১৬) ও নারায়ণগঞ্জ হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে জুঁই রানী সাহা (১৬) শহরের তিনটি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছে।