সানির জন্ম কেনাডার
সার্নিয়াতে। বর্তমান বয়স ২৭
বছর।
তার বাবা
মা ভারতীয়
হলেও কেনাডার
নাগরিকত্ব পেয়ে সেখানে স্থায়ী ভাবে
বসবাস করছে। তার
বাবা মা
ছিল শিখ
ধর্মালম্ভি। বাবা জন্মগত ভাবে
তিব্বতী কিন্তু
দিল্লিতে বসবাস
করতো, আর
মা ছিল
ভারতের হিমাচল
প্রদেশের নাহান
শহরের।
তার মা
যুবতী থাকা
কালে দেখতে
খুবই আকর্ষীয়
ছিল এবং
হকি খেলতো
তাও আবার
ছেলেদের সাথে। বিভিন্ন
পার্টিতে বা
ক্লাবে সবার
সাথে মদ্যপান
করতো।
ছোট কাল
থেকেই সানি
বাসকেট বল
খেলতো।
১৬ বছর
বয়সে সে
ভার্জিনিটি হারায় এক বাসকেটবল প্লেয়ারের
সাথে।
সানি যখন
১৫ বছরের
তখন তার
বাবা মা
যুক্তরাষ্টের গ্রীন কার্ড পায়।
তখন তারা
পুরো পরিবার
এমেরিকায় চলে
আসে।
অবশেষে কেনাডায়
স্থায়ী নিবাস
বানায়।১৯৯৯ তে সানি গ্রাজুয়েট করে।
ফিল্মে কাজ করার আগে সে জার্মানীর কোম্পানির পরিচালিত একটি ব্যাকারীতে কাজ করতো। যখন সে নার্সিং এ পড়ছিলো তখন তার সহাপাঠি তাকে পেন্থহাউজ ম্যাগাজিনের ফটোগ্রাফারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।
যখন সানিকে এডাল্ট ক্যারিয়ারের জন্য একটা নাম পছন্দ করতে বলা হলো, তখন সে বললো আমার ডাকনাম সানি। লিউনি টা যোগ করেছিল পেন্থহাউজ ম্যাগাজিনের প্রাক্তন কর্ণধার বব গুচিওয়ান। ২০০১ সালের মার্চে প্রথম সে আর্টিকেল দেয় পেন্থহাউজ ম্যাগাজিনে। পরে সে আরো ম্যাগাজিনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পরে।
২০০৫ সালে সে ভিভিড (এডাল্ট ভিডিও প্রযোজক) এর সাথে তিন বছরের চুক্তি করে। তবে শর্ত হলো সে শুধু সমকামী চিত্রে অভিনয় করবে।
তার পথম ভিডিওটির নাম ছিল সানি। যা রিলিজ হয় সে সালের ই ডিসেম্বরে। পরের ভিডিওটি একটি মুভি হিসেবে বাজারে ছেরেছিল ভিভিড এবং এই মুভিতেই সানির নামের শেষে লিউনি যোগ করা হয়। মুভিটি বানানো হয়েছিল মাত্র ৪ দিনে। এই মুভির মাধ্যমেই সে প্রথম এভিএন (এমেরিকান এডাল্ট ভিডিও ইনডাস্ট্রি) এর এওয়ার্ড পায়।
২০০৭ সালের মে তে আবারো দুই বছরের চুক্তি করে ভিভিড এর সাথে। চড়া মুল্যের এই চুক্তিতে এবার সে পুরুষের সাথে যৌনকর্মের অভিনয় করবে। এ বছর তার ছয়টি মুভি রিলিজ হলো। ছয়টির তিনটি ই এওয়ার্ড পেয়েছিল।
অবশেষে ২০০৮ এর আগষ্টে সে নিজেই একটা ষ্টুডিও খোলে ফেলে। সানলাস্ট পিকচার নামের ষ্টুডিও তে রেকর্ড করা মুভি গুলো বাজারজাত করার চুক্তি হলো ভিভিড এর সাথে।
তার নিজের ষ্টুডিওর প্রথম ভিডিও “দি ডার্ক সাইট অফ দি সান” চলতি মাসে রিলিজ হলো। আরো কয়েকটা ষ্টুডিওতে সে চুক্তি করেছে সাম্প্রতিক সময়ে।
নিজের ব্যাবসার প্রসার করার জন্যে ইদানিং তাকে নিজের ওয়েবসাইট তৈরি সহ বিভিন্ন সোসাইল কমিউনিটিতে যোগ দিচ্ছে।
মাইস্পেস, ফেইসবুক, টুইটার, পারনোনাল ব্লগ ও বিভিন্ন এডাল্ট কমিউনিটিতে যোগ দিচ্ছে।
তার বর্তমান পেশা সম্মন্ধে তার পিতা মাতার ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন করলে সানি বলে,” আমাকে আমার বাবা মা একজন প্রচন্ড স্বাধীন মহিলা হতে উৎসাহীত করছে। ”
সানির বিভিন্ কথায় বুঝা যায় যে অর্থের প্রতি তার একটা অতিরিক্ত মোহ আছে। ঠিক এই পেশায় আসার স্বপ্ন নিয়ে সে বড় হয় নি। তার স্বপ্ন ছিল বড় কোন ব্যাবসায়ী হবে। কিন্তু ছাত্রাবস্থা ও বন্ধুদের পরিবেশ তাকে এই পেশায় আসতে উৎসাহী করছে। ছোট কাল থেকেই সানি নিজের সৌন্দর্যের কেউ প্রসংসা করলে সে খুশি হতো। তার এক সহপাঠি ইরোটিক ড্যান্স এ কাজ করতো। তার পরোচনায় সানি নুড মডেলিং এ সম্পৃক্ত হয়ে গেল। এভাবে সে পর্ণো মুভিতে অভিনয় করে পর্ণোস্টারে পরিনত হলো!