ব্রিটিশ ভিসা অফিস ভারতের দিল্লী থেকে আবারো ঢাকায় ফিরিয়ে আনার দাবীতে
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরবাবরে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে স্মারকলিপি প্রদান করেছে
প্রবাসী বালাগঞ্জ-ওসমানীনগর আদর্শ সমিতির নেতৃবৃন্দ। সোমবার দুপুরে
সংগঠনের সভাপতি নেছার আলী সমছুর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল এই স্মারকলিপি
প্রদান করেন।
প্রধানমন্ত্রী বরাবরে দেওয়া স্মারক লিপিতে উল্লেখ করা হয় যে, ব্রিটিশ ভিসা প্রাপ্তির সিদ্ধান্ত ঢাকা থেকে নয়াদিল্লীতে স্থানান্তরের ফলে ভিসাপ্রার্থী বাংলাদেশি আবেদনকারীদের নানা ঝক্কি-ঝামেলা, অহেতুক হয়রানি, অপ্রত্যাশিত দীর্ঘসূত্রতা এবং ভিসা প্রত্যাখ্যানের শিকার হচ্ছেন। শুধু সাধারণ মানুষই নয় এর ফলে ব্যবসায়ীদেরও পড়তে হচ্ছে নানান ঝামেলায়। আর তাই বৃটিশ প্রবাসীসহ বাংলাদেশীদের স্বার্থে যত দ্রুত দিল্লী থেকে ঢাকায় ভিসা অফিস স্থানান্তর করা প্রয়োজন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল কাইয়ুম, সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মধু, কোষাধ্যক্ষ আজাদুর রহমান আজাদ, এডুকেশন ট্রাষ্টের সভাপতি বদরুল ইসলাম প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে আরো উল্লেখ করা হয় যে, বাংলাদেশে বছরে ২১ হাজারের বেশি ব্রিটিশ ভিসা ইস্যু হয় এবং সমপরিমাণ মানুষ নানা কারণে প্রতিবছর ব্রিটেন আসছেন। কিন্তু গত বছর থেকে বাংলাদেশে আর ব্রিটিশ ভিসার সিদ্ধান্ত হচ্ছে না, তা আসছে ভারতের দিল্লী থেকে। এ কারণে যথার্থ কাগজপত্র থাকার পরও ভিসা রিজেক্টের পরিমাণ বেড়েছে এবং ভিসা বিলম্বের জন্য ভুক্তভোগির সংখ্যাও বেড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বরাবরে দেওয়া স্মারক লিপিতে উল্লেখ করা হয় যে, ব্রিটিশ ভিসা প্রাপ্তির সিদ্ধান্ত ঢাকা থেকে নয়াদিল্লীতে স্থানান্তরের ফলে ভিসাপ্রার্থী বাংলাদেশি আবেদনকারীদের নানা ঝক্কি-ঝামেলা, অহেতুক হয়রানি, অপ্রত্যাশিত দীর্ঘসূত্রতা এবং ভিসা প্রত্যাখ্যানের শিকার হচ্ছেন। শুধু সাধারণ মানুষই নয় এর ফলে ব্যবসায়ীদেরও পড়তে হচ্ছে নানান ঝামেলায়। আর তাই বৃটিশ প্রবাসীসহ বাংলাদেশীদের স্বার্থে যত দ্রুত দিল্লী থেকে ঢাকায় ভিসা অফিস স্থানান্তর করা প্রয়োজন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল কাইয়ুম, সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মধু, কোষাধ্যক্ষ আজাদুর রহমান আজাদ, এডুকেশন ট্রাষ্টের সভাপতি বদরুল ইসলাম প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে আরো উল্লেখ করা হয় যে, বাংলাদেশে বছরে ২১ হাজারের বেশি ব্রিটিশ ভিসা ইস্যু হয় এবং সমপরিমাণ মানুষ নানা কারণে প্রতিবছর ব্রিটেন আসছেন। কিন্তু গত বছর থেকে বাংলাদেশে আর ব্রিটিশ ভিসার সিদ্ধান্ত হচ্ছে না, তা আসছে ভারতের দিল্লী থেকে। এ কারণে যথার্থ কাগজপত্র থাকার পরও ভিসা রিজেক্টের পরিমাণ বেড়েছে এবং ভিসা বিলম্বের জন্য ভুক্তভোগির সংখ্যাও বেড়েছে।