প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘উন্নয়নশীল
দেশগুলোর মধ্যে উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রোল মডেল।’ গতকাল
বুধবার জাতিসংঘের ৭০তম অধিবেশনে ভাষণ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব
কথা বলেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড়
চ্যালেঞ্জ। আর এই সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় সব রাষ্ট্রকে এক হয়ে লড়ার
আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্বের নানা প্রান্তে জঙ্গিদের
হামলা, বাংলাদেশে
এক ইতালীয় নাগরিক খুন এবং হত্যার দায় স্বীকার করে
জঙ্গি দল আইএসের কথিত বার্তার প্রেক্ষাপটে বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে
ভাষণে এই আহ্বান জানান তিনি।শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বে
মানব সভ্যতার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে আজ আমরা সবচেয়ে বড়
দু’টি
চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি, যার
প্রথমটি হচ্ছে সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস জঙ্গিবাদ। বিশ্ব
শান্তি ও উন্নয়নের পথে এটি প্রধান অন্তরায়। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো
ধর্ম নেই। সন্ত্রাসবাদ এবং জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ
মোকাবেলায় সকল রাষ্ট্রকে একযোগে কাজ করতে হবে। নিজের সন্ত্রাস ও সহিংস
জঙ্গিবাদের শিকার হওয়ার উদাহরণ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডি
এবং ২০০১ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার কথা তুলে ধরেন বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার জঙ্গিবাদ
মৌলবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি
নিয়ে কাজ করছে বলেও বিশ্বনেতাদের জানান শেখ হাসিনা।আইনের শাসন
প্রতিষ্ঠা এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির
অবসান ঘটাতে তার সরকারের অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরে এক্ষেত্রে একাত্তরের
যুদ্ধাপরাধের বিচারের কথাও বলেন তিনি। বিশ্বে উন্নয়ন ও শান্তির ক্ষেত্রে
দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কথা উল্লে¬খ করে
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে
মোকাবিলা করা সম্ভব না হলে আমাদের উন্নয়ন প্রচেষ্টা এগিয়ে নেওয়া
কোনোভাবেই সম্ভব হবে না। পরবর্তী
প্রজন্মের জন্য নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়তে নৈতিক সাহস ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞাকে
কাজে লাগাতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।সবশেষে প্রধানমন্ত্রী
বলেন, আসুন
আমরা সবাই মিলে আমাদের সামষ্টিক অঙ্গীকার অনুযায়ী এমন
একটি শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ উন্নত বিশ্ব গড়ে তুলি যেখানে দারিদ্র্য এবং অসমতা, সন্ত্রাস
ও সহিংস জঙ্গিবাদ, জলবায়ু পরিবর্তন ও সংঘাত এবং বিদ্বেষ ও বৈষম্য
থাকবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা বলেছেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রোল
মডেল।’ গতকাল বুধবার জাতিসংঘের ৭০তম অধিবেশনে ভাষণ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি
এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে
বড় চ্যালেঞ্জ। আর এই সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় সব রাষ্ট্রকে এক হয়ে
লড়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্বের নানা প্রান্তে
জঙ্গিদের হামলা, বাংলাদেশে এক ইতালীয় নাগরিক খুন এবং হত্যার দায় স্বীকার
করে জঙ্গি দল আইএসের কথিত বার্তার প্রেক্ষাপটে বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ
পরিষদে ভাষণে এই আহ্বান জানান তিনি।শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বে মানব সভ্যতার
অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে আজ আমরা সবচেয়ে বড় দু’টি চ্যালেঞ্জের
মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি, যার প্রথমটি হচ্ছে সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস জঙ্গিবাদ।
বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের পথে এটি প্রধান অন্তরায়। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের
কোনো ধর্ম নেই। সন্ত্রাসবাদ এবং জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ। এই
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সকল রাষ্ট্রকে একযোগে কাজ করতে হবে। নিজের সন্ত্রাস ও
সহিংস জঙ্গিবাদের শিকার হওয়ার উদাহরণ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
ট্র্যাজেডি এবং ২০০১ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার কথা তুলে ধরেন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার
জঙ্গিবাদ মৌলবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়ে কাজ করছে বলেও
বিশ্বনেতাদের জানান শেখ হাসিনা।আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং বিচারহীনতার
সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে তার সরকারের অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরে এক্ষেত্রে
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারের কথাও বলেন তিনি। বিশ্বে উন্নয়ন ও শান্তির
ক্ষেত্রে দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কথা উল্লে¬খ
করে তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে মোকাবিলা করা
সম্ভব না হলে আমাদের উন্নয়ন প্রচেষ্টা এগিয়ে নেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়তে নৈতিক সাহস ও রাজনৈতিক
প্রজ্ঞাকে কাজে লাগাতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।সবশেষে
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসুন আমরা সবাই মিলে আমাদের সামষ্টিক অঙ্গীকার অনুযায়ী
এমন একটি শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ উন্নত বিশ্ব গড়ে তুলি যেখানে দারিদ্র্য এবং
অসমতা, সন্ত্রাস ও সহিংস জঙ্গিবাদ, জলবায়ু পরিবর্তন ও সংঘাত এবং বিদ্বেষ ও
বৈষম্য থাকবে না। - See more at:
http://www.dailyinqilab.com/details/32530/%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B2-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B2-%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B2#sthash.c8ZmM4O7.dpuf
Copyright Daily Inqilab
Copyright Daily Inqilab