বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৫

মধুপুর বনে ধর্ষণের সময় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার



মধুপুর বনে এক যুবতীকে ধর্ষণ করার সময় হাতেনাতে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে ধর্ষণের শিকার ওই যুবতী নিজে বাদি হয়ে থানায় মামলা করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার অরণখোলা ইউনিয়নের বড়বাইদ এলাকায়। মধুপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম জানান, ওই মেয়েটি তার চাচাতো ভাইয়ের সাথে মধুপুর গড় এলাকার ঘুঘুর বাজার এলাকায় আত্মিয়বাড়ী যাচ্ছিলেন। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তারা বনের ভেতরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের বড়বাইদ নামক স্থানে পৌঁছলে জলছত্র এলাকার ইব্রাহীম মিঞার ছেলে আরিফ হোসেন (২৪) এবং আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে আমিনুল ইসলাম, (২৩) তাদের পথরোধ করে। তারা মেয়েটির চাচাতো ভাইকে হুমকি দিয়ে মেয়েটিকে বনের ভেতরে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর সেখান দিয়ে মধুপুর থানা পুলিশের একটি টহল ভ্যান ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মেয়েটির চাচাতো ভাই পুলিশ ভ্যান থামায় এবং তাদের অপহরণের বিষয়টি জানান। পরে পুলিশ বনের ভেতর ঢুকে বিবস্ত্র মেয়েটিকে আমিনুলের সাথে ধস্তাধস্তি করা অবস্থায় আটক করে। এসময় মেয়েটি পুলিশকে জানান, তাকে প্রথমে আরিফ ধর্ষণ করেছে। পরে আমিনুল ধর্ষণের জন্য ধস্তাধস্তি করছিলো। পুলিশ তাদের আটক করে মধুপুর থানায় নিয়ে আসে। পরে মেয়েটি নিজে বাদি হয়ে আরিফ ও আমিনুলকে আসামী করে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, ধর্ষক আরিফ মধুপুরের অরনখোলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য এবং আমিনুল অরনখোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য। গতকাল সোমবার মেয়েটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

মধুপুর বনে ধর্ষণের সময় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মধুপুর বনে এক যুবতীকে ধর্ষণ করার সময় হাতেনাতে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে ধর্ষণের শিকার ওই যুবতী নিজে বাদি হয়ে থানায় মামলা করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার অরণখোলা ইউনিয়নের বড়বাইদ এলাকায়। মধুপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম জানান, ওই মেয়েটি তার চাচাতো ভাইয়ের সাথে মধুপুর গড় এলাকার ঘুঘুর বাজার এলাকায় আত্মিয়বাড়ী যাচ্ছিলেন। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তারা বনের ভেতরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের বড়বাইদ নামক স্থানে পৌঁছলে জলছত্র এলাকার ইব্রাহীম মিঞার ছেলে আরিফ হোসেন (২৪) এবং আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে আমিনুল ইসলাম, (২৩) তাদের পথরোধ করে। তারা মেয়েটির চাচাতো ভাইকে হুমকি দিয়ে মেয়েটিকে বনের ভেতরে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর সেখান দিয়ে মধুপুর থানা পুলিশের একটি টহল ভ্যান ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মেয়েটির চাচাতো ভাই পুলিশ ভ্যান থামায় এবং তাদের অপহরণের বিষয়টি জানান। পরে পুলিশ বনের ভেতর ঢুকে বিবস্ত্র মেয়েটিকে আমিনুলের সাথে ধস্তাধস্তি করা অবস্থায় আটক করে। এসময় মেয়েটি পুলিশকে জানান, তাকে প্রথমে আরিফ ধর্ষণ করেছে। পরে আমিনুল ধর্ষণের জন্য ধস্তাধস্তি করছিলো। পুলিশ তাদের আটক করে মধুপুর থানায় নিয়ে আসে। পরে মেয়েটি নিজে বাদি হয়ে আরিফ ও আমিনুলকে আসামী করে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, ধর্ষক আরিফ মধুপুরের অরনখোলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য এবং আমিনুল অরনখোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য। গতকাল সোমবার মেয়েটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।