টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই শিল্পাঞ্চলের গোড়াই ক্যাডেট কলেজ
হরিদ্রাচালা এলাকায় স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগ
উঠেছে।
গত সোমবার এ ঘটনা ঘটলেও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত কোনো বখাটেকে এখন পর্যন্ত পুলিশ গ্রেফতার না করায় এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এলকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় প্রভাবশালী মহল ধর্ষণে জড়িতদের বাঁচানোর জন্য মোটা টাকার বিনিময়ে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা জানান, ঈদের ছুটিতে সোমবার শাহীন নামে এক যুবক তার স্ত্রীকে নিয়ে ক্যাডেট কলেজ এলাকা দিয়ে হরিদ্রাচালা গ্রামে রেললাইনের পাশে বেড়াতে যায়। এসময় ওই গ্রামের বখাটে ইমরান, বিপুলসহ ৪ থেকে ৫ জন যুবক মিলে গৃহবধূর স্বামী শাহীনকে মারপিট করে একটি মোটরসাইকেলে এবং তার স্ত্রীকে অপর একটি মোটরসাইকেলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। বখাটেরা গৃহবধূকে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষের ডাকবাংলোর কাছে জঙ্গলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণের ঘটনা ইমরান নামে এক যুবক দেখে ফেলায় বখাটেরা তাকেও মারপিটের চেষ্টা করে। ধর্ষণের পর বখাটেরা পালিয়ে গেলে গৃহবধূকে উদ্ধার করে স্থানীয় ডাক্তারের কাছে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে ক্ষোভে ফেটে পড়ে স্থানীয়রা। এরপর ধর্ষণকারীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।
গত সোমবার এ ঘটনা ঘটলেও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত কোনো বখাটেকে এখন পর্যন্ত পুলিশ গ্রেফতার না করায় এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এলকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় প্রভাবশালী মহল ধর্ষণে জড়িতদের বাঁচানোর জন্য মোটা টাকার বিনিময়ে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা জানান, ঈদের ছুটিতে সোমবার শাহীন নামে এক যুবক তার স্ত্রীকে নিয়ে ক্যাডেট কলেজ এলাকা দিয়ে হরিদ্রাচালা গ্রামে রেললাইনের পাশে বেড়াতে যায়। এসময় ওই গ্রামের বখাটে ইমরান, বিপুলসহ ৪ থেকে ৫ জন যুবক মিলে গৃহবধূর স্বামী শাহীনকে মারপিট করে একটি মোটরসাইকেলে এবং তার স্ত্রীকে অপর একটি মোটরসাইকেলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। বখাটেরা গৃহবধূকে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষের ডাকবাংলোর কাছে জঙ্গলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণের ঘটনা ইমরান নামে এক যুবক দেখে ফেলায় বখাটেরা তাকেও মারপিটের চেষ্টা করে। ধর্ষণের পর বখাটেরা পালিয়ে গেলে গৃহবধূকে উদ্ধার করে স্থানীয় ডাক্তারের কাছে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে ক্ষোভে ফেটে পড়ে স্থানীয়রা। এরপর ধর্ষণকারীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।