ইসলামাবাদ: বিবিসিকে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারের পর পাকিস্তান সরকারের একজন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন।
ওই সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র একজন সাবেক প্রধান পাকিস্তানের সরকার ও সামরিক শীর্ষ নেতাদের সরিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
বিবিসি উর্দুকে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়কমন্ত্রী মুশাহিদুল্লাহ খান অভিযোগ করেন, গতবছর ইসলামাবাদে বিরোধী নেতাকর্মীদের আন্দোলনে উস্কানি দিয়েছিলেন তৎকালীন আইএসআই প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জহিরুল ইসলাম।
মুশাহিদুল্লাহ খান বলেন, পাকিস্তানে গতবছর দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করেছিল বিরোধীরা, সেটি ছিল ষড়যন্ত্রের অংশ।
পাকিস্তানের সামরিক শক্তি ও বেসামরিক সরকারের নেতৃত্বকে অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে করা এই বিক্ষোভে আইএসআই’র সাবেক এই প্রধান উস্কানি দিয়েছিলেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তবে তার দাবিকে দায়িত্বহীন ও বাস্তবতা বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী পারভেজ রাশিদ।
মুশাহিদুল্লাহ খানের এই ধরনের দাবিকে ‘একেবারেই ভিত্তিহীন’ বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র।
তবে, আইএসআই সম্পর্কে এ ধরনের অভিযোগ এটিই প্রথমবার নয়। চলতি বছরেরই প্রথমদিকে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফও একই অভিযোগ এনেছিলেন। তবে তাকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়নি।
ওই সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র একজন সাবেক প্রধান পাকিস্তানের সরকার ও সামরিক শীর্ষ নেতাদের সরিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
বিবিসি উর্দুকে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়কমন্ত্রী মুশাহিদুল্লাহ খান অভিযোগ করেন, গতবছর ইসলামাবাদে বিরোধী নেতাকর্মীদের আন্দোলনে উস্কানি দিয়েছিলেন তৎকালীন আইএসআই প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জহিরুল ইসলাম।
মুশাহিদুল্লাহ খান বলেন, পাকিস্তানে গতবছর দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করেছিল বিরোধীরা, সেটি ছিল ষড়যন্ত্রের অংশ।
পাকিস্তানের সামরিক শক্তি ও বেসামরিক সরকারের নেতৃত্বকে অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে করা এই বিক্ষোভে আইএসআই’র সাবেক এই প্রধান উস্কানি দিয়েছিলেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তবে তার দাবিকে দায়িত্বহীন ও বাস্তবতা বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী পারভেজ রাশিদ।
মুশাহিদুল্লাহ খানের এই ধরনের দাবিকে ‘একেবারেই ভিত্তিহীন’ বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র।
তবে, আইএসআই সম্পর্কে এ ধরনের অভিযোগ এটিই প্রথমবার নয়। চলতি বছরেরই প্রথমদিকে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফও একই অভিযোগ এনেছিলেন। তবে তাকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়নি।