২০১১ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম
আসরে অংশ নিয়েছিল ৬টি দেশ। বাংলাদেশ হয়েছিল চতুর্থ। ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত
দ্বিতীয় আসরে অংশ নেয় ৭টি দেশ। বাংলাদেশ সেবার তৃতীয় স্থান অর্জন করে।
সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় আসরের আয়োজক বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে অপরাজিত থেকে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে কিশোর ফুটবলাররা। সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত দিনের প্রথম সেমিফাইনালে আফগানিস্তানকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের প্রথমবারের মতো ফাইনালের টিকিট পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৬ জাতীয় ফুটবল দল।
দ্বিতীয়ার্ধে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন সাদউদ্দিন। মঙ্গলবার ফাইনালে নেপাল অথবা ভারতের বিপক্ষে লড়বে।
এর আগে ম্যাচের প্রথমার্ধে কোনো দলই কাঙ্খিত গোলের দেখা পায়নি। তবে বল দখল ও আক্রমণের দিক দিয়ে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে ছিল। মাঠ কিছুটা ভেজা থাকায় কিশোর ফুটবলাররা তাদের সেরাটা দিয়ে খেলতে পারছিল না। অবশ্য ভেজা মাঠেও বাংলাদেশ ফেভারিট। কারণ, বাংলাদেশের ছেলেরা কর্দমাক্ত মাঠে খেলে অভ্যস্ত। অন্যদিকে আফগানিস্তান শুষ্ক দেশ। তারা কর্দমাক্ত মাঠে খেলে অতোটা অভ্যস্ত নয়।
প্রথমার্ধের ৩৮ মিনিটে পেনাল্টি পায় আফগানিস্তান। কিন্তু তাদের অধিনায়ক অমিদ হায়দার সানে সেটা থেকে গোল আদায় করতে ব্যর্থ হন। তিনি গোলপোস্টের উপর দিয়ে বল উড়িয়ে মারেন। শেষ পর্যন্ত গোলশূন্যভাবেই শেষ হয় প্রথমার্ধ।
গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ ৪-০ গোলে হারায় শ্রীলঙ্কাকে। আর দ্বিতীয় ম্যাচে টুর্নামেন্টের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতকে ধরাশায়ী করে ২-১ ব্যবধানে। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ স্কোয়াড : ফয়সল আহমেদ (গোলকিপার), শাওন হোসাইন (অধিনায়ক), ফাহিম মোর্শেদ, সরওয়ার জামান নিপু, মোহাম্মদ শাওন, সাদ উদ্দিন, মোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, জাহাঙ্গীর আলম সজিব, খলিল ভুঁইয়া, মোস্তাজিব খান, ইমন খান।
আফগানিস্তান স্কোয়াড : ইদ্রিস আহমদী (গোলকিপার), মোহাম্মদ জাওয়িদ মুরাদী, জামশেদ আজিজী, রাশিদ ইলিয়াসি, হাবিবুল্লাহ কাইয়ুমী, হামিদ দেলওয়ার, শের আহমদ হামেদী, অমিদ হায়দার সানে (অধিনায়ক), আহমদ জিয়া জাহিরী, আলী বাসেত মারদানি, আমির আলী আহমাদী।
সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় আসরের আয়োজক বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে অপরাজিত থেকে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে কিশোর ফুটবলাররা। সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত দিনের প্রথম সেমিফাইনালে আফগানিস্তানকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের প্রথমবারের মতো ফাইনালের টিকিট পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৬ জাতীয় ফুটবল দল।
দ্বিতীয়ার্ধে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন সাদউদ্দিন। মঙ্গলবার ফাইনালে নেপাল অথবা ভারতের বিপক্ষে লড়বে।
এর আগে ম্যাচের প্রথমার্ধে কোনো দলই কাঙ্খিত গোলের দেখা পায়নি। তবে বল দখল ও আক্রমণের দিক দিয়ে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে ছিল। মাঠ কিছুটা ভেজা থাকায় কিশোর ফুটবলাররা তাদের সেরাটা দিয়ে খেলতে পারছিল না। অবশ্য ভেজা মাঠেও বাংলাদেশ ফেভারিট। কারণ, বাংলাদেশের ছেলেরা কর্দমাক্ত মাঠে খেলে অভ্যস্ত। অন্যদিকে আফগানিস্তান শুষ্ক দেশ। তারা কর্দমাক্ত মাঠে খেলে অতোটা অভ্যস্ত নয়।
প্রথমার্ধের ৩৮ মিনিটে পেনাল্টি পায় আফগানিস্তান। কিন্তু তাদের অধিনায়ক অমিদ হায়দার সানে সেটা থেকে গোল আদায় করতে ব্যর্থ হন। তিনি গোলপোস্টের উপর দিয়ে বল উড়িয়ে মারেন। শেষ পর্যন্ত গোলশূন্যভাবেই শেষ হয় প্রথমার্ধ।
গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ ৪-০ গোলে হারায় শ্রীলঙ্কাকে। আর দ্বিতীয় ম্যাচে টুর্নামেন্টের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতকে ধরাশায়ী করে ২-১ ব্যবধানে। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ স্কোয়াড : ফয়সল আহমেদ (গোলকিপার), শাওন হোসাইন (অধিনায়ক), ফাহিম মোর্শেদ, সরওয়ার জামান নিপু, মোহাম্মদ শাওন, সাদ উদ্দিন, মোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, জাহাঙ্গীর আলম সজিব, খলিল ভুঁইয়া, মোস্তাজিব খান, ইমন খান।
আফগানিস্তান স্কোয়াড : ইদ্রিস আহমদী (গোলকিপার), মোহাম্মদ জাওয়িদ মুরাদী, জামশেদ আজিজী, রাশিদ ইলিয়াসি, হাবিবুল্লাহ কাইয়ুমী, হামিদ দেলওয়ার, শের আহমদ হামেদী, অমিদ হায়দার সানে (অধিনায়ক), আহমদ জিয়া জাহিরী, আলী বাসেত মারদানি, আমির আলী আহমাদী।