শাহজাদপুর পৌর মেয়র নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্যানেল মেয়রের স্ত্রীকে ধষর্ণ
চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার রাতে শাহজাদপুর পৌরসভার
৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র লিয়াকত হোসেনের স্ত্রী রুমা হোসেন
বাদী হয়ে শাহজাদপুর থানায় এ মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ আগষ্ট রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রুমা হোসেন দরগাপাড়ার নিজ বাড়ি থেকে পার্শ্ববর্তী হানিফ শেখের বাড়িতে যাওয়ার পথে পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম অকস্মাৎ তাকে জাপটে ধরে স্পর্শ কাতর স্থানে হাত দেয় এবং জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এসময় তার আত্মচিৎকারে লোকজন ছুটে এলে মেয়র নজরুল ইসলাম সেখান থেকে দ্রুত সটকে পরে।
এ ব্যাপারে কাউন্সিলর লিয়াকত হোসেন বলেন, প্রায় ৩ বছর ধরে মেয়র নজরুল ইসলাম তার স্ত্রী রুমা হোসেনকে নানাভাবে কুপ্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করে আসছিল। লোক লজ্জার ভয়ে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। এছাড়া মেয়র নজরুলকে এ ব্যাপারে বার বার সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু মেয়র নজরুল সংশোধন না হয়ে এবং কুপ্রস্তাবে রুমা হোসেন সারা না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটায়।
এব্যাপারে অভিযোগ অস্বীকার করে মেয়র নজরুল ইসলাম বলেন, দরগাহপাড়া গ্রামের আমির আলীর বাড়িতে মাদলা গ্রামের বালু ব্যবসায়ী মোস্তফার সাথে রুমা হোসেনকে আপত্তিকর অবস্থায় এলাকাবাসী আটক করে। খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পৌছে মোস্তফাকে চর থাপ্পর দিয়ে বিদায় করে দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তার বিরুদ্ধে এ মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। এ ব্যাপারে রুমা হোসেন বলেন, মেয়র নজরুল ইসলাম তার অপকর্ম ধামাচাপা দিতে আমির আলীর বাড়ির মিথ্যা ও কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়েছে। উল্টো মামলা ভিন্নখাতে প্রবাহের উদ্দেশ্যে মেয়র মিথ্যা গুজব রটিয়ে ফাঁয়দা লোটার চেষ্টা করছে। এ তথ্য নিশ্চিত করে শাহজাদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রেজাউল হক জানান, প্যানেল মেয়র লিয়াকত হোসেনের স্ত্রী রুমা হোসেন বাদি হয়ে পৌর মেয়র নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ চেষ্টা মামলা দায়ের করেছে। বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে পৌর মেয়র কর্তৃক প্যানেল মেয়রের স্ত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ আগষ্ট রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রুমা হোসেন দরগাপাড়ার নিজ বাড়ি থেকে পার্শ্ববর্তী হানিফ শেখের বাড়িতে যাওয়ার পথে পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম অকস্মাৎ তাকে জাপটে ধরে স্পর্শ কাতর স্থানে হাত দেয় এবং জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এসময় তার আত্মচিৎকারে লোকজন ছুটে এলে মেয়র নজরুল ইসলাম সেখান থেকে দ্রুত সটকে পরে।
এ ব্যাপারে কাউন্সিলর লিয়াকত হোসেন বলেন, প্রায় ৩ বছর ধরে মেয়র নজরুল ইসলাম তার স্ত্রী রুমা হোসেনকে নানাভাবে কুপ্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করে আসছিল। লোক লজ্জার ভয়ে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। এছাড়া মেয়র নজরুলকে এ ব্যাপারে বার বার সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু মেয়র নজরুল সংশোধন না হয়ে এবং কুপ্রস্তাবে রুমা হোসেন সারা না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটায়।
এব্যাপারে অভিযোগ অস্বীকার করে মেয়র নজরুল ইসলাম বলেন, দরগাহপাড়া গ্রামের আমির আলীর বাড়িতে মাদলা গ্রামের বালু ব্যবসায়ী মোস্তফার সাথে রুমা হোসেনকে আপত্তিকর অবস্থায় এলাকাবাসী আটক করে। খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পৌছে মোস্তফাকে চর থাপ্পর দিয়ে বিদায় করে দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তার বিরুদ্ধে এ মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। এ ব্যাপারে রুমা হোসেন বলেন, মেয়র নজরুল ইসলাম তার অপকর্ম ধামাচাপা দিতে আমির আলীর বাড়ির মিথ্যা ও কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়েছে। উল্টো মামলা ভিন্নখাতে প্রবাহের উদ্দেশ্যে মেয়র মিথ্যা গুজব রটিয়ে ফাঁয়দা লোটার চেষ্টা করছে। এ তথ্য নিশ্চিত করে শাহজাদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রেজাউল হক জানান, প্যানেল মেয়র লিয়াকত হোসেনের স্ত্রী রুমা হোসেন বাদি হয়ে পৌর মেয়র নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ চেষ্টা মামলা দায়ের করেছে। বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে পৌর মেয়র কর্তৃক প্যানেল মেয়রের স্ত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।