যুক্তরাষ্ট্রের একটি ইসরাইলপন্থী সংগঠনের কলেজ শাখার সভাপতি হিসেবে
নির্বাচিত হয়েছেন এক মুসলিম আমেরিকান তরুণী। এই সংগঠনটি ইহুদিবাদী
রাষ্ট্রের পাশাপাশি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্যও প্রচারণা চালিয়ে
থাকে।
আমনা ফারুকী নামের ২১ বছর বয়সী তরুণী পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত এবং ইউনিভার্সিটি অব ম্যারিল্যান্ডের সিনিয়র শিক্ষার্থী।
তিনি গত রবিবার জে স্ট্রিট ইউ ন্যাশনাল স্টুডেন্ট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।
এর আগে তিনি এই সংগঠনের আঞ্চলিক প্রতিনিধি ছিলেন। ২০০৯ সালে গঠিত সংগঠনটি কট্টরপন্থী ইহুদি সংগঠনের বিপরীতে ইসরাইল রাষ্ট্রের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠারও পক্ষে।
তবে গোড়া ইহুদিবাদীদের দাবি তারা ইসরাইলের প্রতি অনুগত নয়।
জে স্ট্রিট ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইহুদি বসতি নির্মাণেও বিরোধিতা করে থাকে। সম্প্রতি ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চুক্তিকে সমর্থন দিয়েছে সংগঠনটি। মার্কিন ইহুদিরা এ ইস্যুতে দ্বিধাবিভক্ত।
গত কয়েক বছর ধরেই জে স্ট্রিটের কলেজ শাখা নজর করেছে তার ইসরাইলি বিরোধী ‘বয়কট, ডাইভেস্টমেন্ট, স্যাংশন’ বা বিডিএস আন্দোলনের জন্য। ফিলিস্তিনের প্রতি ইসরাইলি নীতির কারণে ইসরাইলি পণ্য বর্জণ এ আন্দোলনের প্রধান দাবি।
আমনার কমিটির অন্য সদস্যরা এসেছেন ইয়েল, স্ট্যানফোর্ড, ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা, ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুয়েটস, অক্সিডেন্টাল কলেজ থেকে।
আমনা ফারুকী বলেছেন, তিনি যে পরিবারের বেড়ে উঠেছেন তা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। তবে তিনি ইসরাইল নিয়ে পড়াশুনা করেছেন। গত বছর বসন্তে তিনি জেরুজালেমের হিব্রু ইউনিভার্সিটিতে হিব্রু ও রাজনীতি বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুন করেন।
তিনি পড়াশুনা শেষ করে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত নিরসনে ইসরাইল অথবা যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করতে চান।
জে স্ট্রিটের সভাপতি এবং প্রতিষ্ঠাতা জেরেমি বেন-অমি বলেছেন, আমনার বিজয়ে তার সংগঠন দারুণ খুশি।
অনলাইনে আমনার বিরুদ্ধে একটি মহলের প্রচারণার নিন্দা জানান জেরেমি।
আর আমনা ফারুকী বলেছেন, কাজের মাধ্যমেই তিনি সমালোচনার জবাব দিতে চান।
আমনা ফারুকী নামের ২১ বছর বয়সী তরুণী পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত এবং ইউনিভার্সিটি অব ম্যারিল্যান্ডের সিনিয়র শিক্ষার্থী।
তিনি গত রবিবার জে স্ট্রিট ইউ ন্যাশনাল স্টুডেন্ট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।
এর আগে তিনি এই সংগঠনের আঞ্চলিক প্রতিনিধি ছিলেন। ২০০৯ সালে গঠিত সংগঠনটি কট্টরপন্থী ইহুদি সংগঠনের বিপরীতে ইসরাইল রাষ্ট্রের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠারও পক্ষে।
তবে গোড়া ইহুদিবাদীদের দাবি তারা ইসরাইলের প্রতি অনুগত নয়।
জে স্ট্রিট ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইহুদি বসতি নির্মাণেও বিরোধিতা করে থাকে। সম্প্রতি ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চুক্তিকে সমর্থন দিয়েছে সংগঠনটি। মার্কিন ইহুদিরা এ ইস্যুতে দ্বিধাবিভক্ত।
গত কয়েক বছর ধরেই জে স্ট্রিটের কলেজ শাখা নজর করেছে তার ইসরাইলি বিরোধী ‘বয়কট, ডাইভেস্টমেন্ট, স্যাংশন’ বা বিডিএস আন্দোলনের জন্য। ফিলিস্তিনের প্রতি ইসরাইলি নীতির কারণে ইসরাইলি পণ্য বর্জণ এ আন্দোলনের প্রধান দাবি।
আমনার কমিটির অন্য সদস্যরা এসেছেন ইয়েল, স্ট্যানফোর্ড, ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা, ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুয়েটস, অক্সিডেন্টাল কলেজ থেকে।
আমনা ফারুকী বলেছেন, তিনি যে পরিবারের বেড়ে উঠেছেন তা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। তবে তিনি ইসরাইল নিয়ে পড়াশুনা করেছেন। গত বছর বসন্তে তিনি জেরুজালেমের হিব্রু ইউনিভার্সিটিতে হিব্রু ও রাজনীতি বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুন করেন।
তিনি পড়াশুনা শেষ করে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত নিরসনে ইসরাইল অথবা যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করতে চান।
জে স্ট্রিটের সভাপতি এবং প্রতিষ্ঠাতা জেরেমি বেন-অমি বলেছেন, আমনার বিজয়ে তার সংগঠন দারুণ খুশি।
অনলাইনে আমনার বিরুদ্ধে একটি মহলের প্রচারণার নিন্দা জানান জেরেমি।
আর আমনা ফারুকী বলেছেন, কাজের মাধ্যমেই তিনি সমালোচনার জবাব দিতে চান।