
দিন দিন ডিজিটাল মাধ্যমে আসক্ত হয়ে পড়ছে
শিশুরা। অবাধে বিচরণ করছে সাইবার জগতে। দিনভর টিভি সেটের সামনে আসন গেড়ে
বসে থাকছে তারা। গেইম, ফেসবুক, চ্যাট থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্নো সাইটেও
ঢুকে পড়ছে শিশুরা। এতে করে একদিকে যেমন শিশুর মানসিক বিকৃতি ঘটছে, অন্যদিকে
বাড়ছে পারিবারিক ও সামাজিক দূরত্ব। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা আর হাতে হাতে
স্মার্টফোনের বদৌলতে এর অসদ্ব্যবহার করছে অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এখন পর্যন্ত
যে গবেষণাগুলো হয়েছে তাতে একটা বিষয় স্পষ্ট, দেশে শিশু-কিশোরদের একটা বড়
অংশ ইন্টারনেটের মাধ্যমে
পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত। বিষয়টিতে কড়াকড়ি থাকলেও এ
অবস্থা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব হচ্ছে না।
শিশু-কিশোরদের কথা চিন্তা করে পর্নো সাইটগুলো বন্ধ করে দিতে
ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি শিগগিরই নির্দেশনা আসছে, যা
মানা না হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্যপ্রযুক্তি
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এদিকে সংশ্লিষ্ট মহল বলছে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষায় পর্নোগ্রাফির বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই।