চাঁদপুরে মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকের হাতেই ৯ম শ্রেণীর এক ছাত্রী দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষিত হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি জানাজানি হলে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী লম্পট ঐ শিক্ষকের বাড়ি ও কোচিং সেন্টারে হামলা চালায়। একপর্যায়ে পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। ঘটনাটি ঘটে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাবুরহাট এলাকায়। লম্পট ঐ শিক্ষকের নাম অঞ্জন কুমার দে। সে বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের স্কুল শাখার খন্ডকালীন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও বাবুরহাট মডেল একাডেমি নামক একটি কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ। ঐ ছাত্রীর মা ও এলাকাবাসী জানায়, বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন মডেল টাউন আবাসিক এলাকার বাসিন্দা ঐ ছাত্রীকে গত কয়েক বছর ধরে লম্পট অঞ্জন গৃহশিক্ষক হিসেবে প্রাইভেট পড়ায়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিবাহিত শিক্ষক অঞ্জন কুমার দে নাবালিকা ঐ ছাত্রীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে দীর্ঘদিন যাবত ধর্ষণ করে আসছে। ঘটনাটি জানতে পেরে গত মঙ্গলবার ছাত্রীর মা ও স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেনকে মৌখিকভাবে অবগত করে। কিন্তু অধ্যক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ছাত্রীর মাকে লিখিতভাবে জানাতে বলেন। গত দু’দিনে অধ্যক্ষের কোন সাড়া না পেয়ে ছাত্রীর মা বৃহস্পতিবার একটি লিখিত অভিযোগ দেয়। এদিকে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বিক্ষুব্ধরা বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের সামনে অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষকের বাড়ি ও কোচিং সেন্টারে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন তাৎক্ষনিক ম্যানেজিং কমিটিকে বিষয়টি অবহিত করে। তারা মডেল থানায় অবগত করলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে ঐ এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন জানায়, গত মঙ্গলবার ঘটনাটি জানতে পেরে আমি অভিযুক্ত খন্ডকালীন শিক্ষক অঞ্জন কুমারকে জিজ্ঞাসা করি। কিন্তু ঘটনাটি তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে সে বুধবার চাকরি থেকে অব্যহতিপত্র পাঠায়। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এদিকে অঞ্জনের বাবা নান্টু দে জানান, দীর্ঘদিন ধরে তার ছেলে এলাকায় সুনামের সাথে শিক্ষকতা করে আসছে। হয়তো একটি পক্ষ তার ও তার পরিবারের সুনাম-সম্মান ক্ষুণœ করার জন্য এ ধরনের ন্যাক্কারজনক অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে।
চাঁদপুরে মানুষ গড়ার
কারিগর শিক্ষকের হাতেই ৯ম শ্রেণীর এক ছাত্রী দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষিত হয়েছে বলে
অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি জানাজানি হলে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিক্ষুব্ধ
এলাকাবাসী লম্পট ঐ শিক্ষকের বাড়ি ও কোচিং সেন্টারে হামলা চালায়। একপর্যায়ে
পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। ঘটনাটি ঘটে চাঁদপুর সদর উপজেলার
বাবুরহাট এলাকায়। লম্পট ঐ শিক্ষকের নাম অঞ্জন কুমার দে। সে বাবুরহাট স্কুল
এন্ড কলেজের স্কুল শাখার খন্ডকালীন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও বাবুরহাট মডেল
একাডেমি নামক একটি কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ। ঐ ছাত্রীর মা ও এলাকাবাসী
জানায়, বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন মডেল টাউন আবাসিক এলাকার বাসিন্দা ঐ
ছাত্রীকে গত কয়েক বছর ধরে লম্পট অঞ্জন গৃহশিক্ষক হিসেবে প্রাইভেট পড়ায়। এ
সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিবাহিত শিক্ষক অঞ্জন কুমার দে নাবালিকা ঐ ছাত্রীকে
প্রেমের ফাঁদে ফেলে দীর্ঘদিন যাবত ধর্ষণ করে আসছে। ঘটনাটি জানতে পেরে গত
মঙ্গলবার ছাত্রীর মা ও স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেনকে মৌখিকভাবে
অবগত করে। কিন্তু অধ্যক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ছাত্রীর মাকে লিখিতভাবে
জানাতে বলেন। গত দু’দিনে অধ্যক্ষের কোন সাড়া না পেয়ে ছাত্রীর মা
বৃহস্পতিবার একটি লিখিত অভিযোগ দেয়। এদিকে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বিক্ষুব্ধরা বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের সামনে
অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষকের বাড়ি ও
কোচিং সেন্টারে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে অধ্যক্ষ
মোশারফ হোসেন তাৎক্ষনিক ম্যানেজিং কমিটিকে বিষয়টি অবহিত করে। তারা মডেল
থানায় অবগত করলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে ঐ এলাকায়
থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন জানায়, গত মঙ্গলবার ঘটনাটি
জানতে পেরে আমি অভিযুক্ত খন্ডকালীন শিক্ষক অঞ্জন কুমারকে জিজ্ঞাসা করি।
কিন্তু ঘটনাটি তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে সে বুধবার চাকরি থেকে
অব্যহতিপত্র পাঠায়। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা
করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এদিকে অঞ্জনের বাবা নান্টু দে জানান, দীর্ঘদিন ধরে
তার ছেলে এলাকায় সুনামের সাথে শিক্ষকতা করে আসছে। হয়তো একটি পক্ষ তার ও তার
পরিবারের সুনাম-সম্মান ক্ষুণœ করার জন্য এ ধরনের ন্যাক্কারজনক অপপ্রচারে
লিপ্ত হয়েছে। - See more at:
http://www.dailyinqilab.com/details/29575/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE#sthash.5Vq0iHk2.dpuf
Copyright Daily Inqilab
Copyright Daily Inqilab
চাঁদপুরে মানুষ গড়ার
কারিগর শিক্ষকের হাতেই ৯ম শ্রেণীর এক ছাত্রী দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষিত হয়েছে বলে
অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি জানাজানি হলে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিক্ষুব্ধ
এলাকাবাসী লম্পট ঐ শিক্ষকের বাড়ি ও কোচিং সেন্টারে হামলা চালায়। একপর্যায়ে
পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। ঘটনাটি ঘটে চাঁদপুর সদর উপজেলার
বাবুরহাট এলাকায়। লম্পট ঐ শিক্ষকের নাম অঞ্জন কুমার দে। সে বাবুরহাট স্কুল
এন্ড কলেজের স্কুল শাখার খন্ডকালীন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও বাবুরহাট মডেল
একাডেমি নামক একটি কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ। ঐ ছাত্রীর মা ও এলাকাবাসী
জানায়, বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন মডেল টাউন আবাসিক এলাকার বাসিন্দা ঐ
ছাত্রীকে গত কয়েক বছর ধরে লম্পট অঞ্জন গৃহশিক্ষক হিসেবে প্রাইভেট পড়ায়। এ
সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিবাহিত শিক্ষক অঞ্জন কুমার দে নাবালিকা ঐ ছাত্রীকে
প্রেমের ফাঁদে ফেলে দীর্ঘদিন যাবত ধর্ষণ করে আসছে। ঘটনাটি জানতে পেরে গত
মঙ্গলবার ছাত্রীর মা ও স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেনকে মৌখিকভাবে
অবগত করে। কিন্তু অধ্যক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ছাত্রীর মাকে লিখিতভাবে
জানাতে বলেন। গত দু’দিনে অধ্যক্ষের কোন সাড়া না পেয়ে ছাত্রীর মা
বৃহস্পতিবার একটি লিখিত অভিযোগ দেয়। এদিকে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বিক্ষুব্ধরা বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের সামনে
অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষকের বাড়ি ও
কোচিং সেন্টারে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে অধ্যক্ষ
মোশারফ হোসেন তাৎক্ষনিক ম্যানেজিং কমিটিকে বিষয়টি অবহিত করে। তারা মডেল
থানায় অবগত করলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে ঐ এলাকায়
থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন জানায়, গত মঙ্গলবার ঘটনাটি
জানতে পেরে আমি অভিযুক্ত খন্ডকালীন শিক্ষক অঞ্জন কুমারকে জিজ্ঞাসা করি।
কিন্তু ঘটনাটি তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে সে বুধবার চাকরি থেকে
অব্যহতিপত্র পাঠায়। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা
করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এদিকে অঞ্জনের বাবা নান্টু দে জানান, দীর্ঘদিন ধরে
তার ছেলে এলাকায় সুনামের সাথে শিক্ষকতা করে আসছে। হয়তো একটি পক্ষ তার ও তার
পরিবারের সুনাম-সম্মান ক্ষুণœ করার জন্য এ ধরনের ন্যাক্কারজনক অপপ্রচারে
লিপ্ত হয়েছে। - See more at:
http://www.dailyinqilab.com/details/29575/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE#sthash.5Vq0iHk2.dpuf
Copyright Daily Inqilab
Copyright Daily Inqilab