বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির
ঘটনায় বাংলাদেশের
কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা
করেছেন ফিলিপাইনের
বৈদেশিক মুদ্রা
পরিবর্তনের (মানি একচেঞ্জ) ডিলার ফিলরেম
সার্ভিসেস ইনকরপোরেটেড। আজ বৃহস্পতিবার
দেশটির ম্যানিলার
সিনেটে অর্থ
চুরির ঘটনায়
গঠিত তদন্ত
কার্যক্রম চলাকালীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের কাছে
ক্ষমাপ্রার্থনা করে প্রতিষ্ঠানটি।
এ ছাড়া অর্থ চুরির ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি ‘ব্লু রিবন’-এর কাছে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাচার করা ৮১ মিলিয়ন ডলার পেসোতে পরিবর্তন বাবদ তারা যে লাভ করেছে, তা বাংলাদেশকে ফেরত দেবে। ‘ব্লু রিবন’ এর এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির প্রভাবশালী দৈনিক ইনকোয়ারার।
সিনেটে তদন্তে সাক্ষ্যগ্রহণ চলার সময় ফিলরেমের চেয়ারম্যান সালুদ বাউতিস্তা বলেন, ‘এই পুরো ঘটনায় বাংলাদেশের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি আমরা। এবং এই পুরো কার্যক্রমে আমাদের পুরো লাভের অঙ্কের সমান একটি চেক এখনই বাংলাদেশ সরকারকে দিতে প্রস্তুত আমরা।’ এ ছাড়া বর্তমানে অর্থ চুরির কোনো প্রক্রিয়ার সঙ্গে ফিলরেম জড়িত নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
সালুদ বাউতিস্তা জানান, পুরো অর্থপাচার প্রক্রিয়াটিতে ফিলরেমের আয় এক কোটি চার লাখ চুয়াত্তর হাজার ৬৫৪ পেসো। বাংলাদেশি টাকায় তা দাঁড়ায় এক কোটি ৭৬ লাখ এক হাজার ৪৭২ টাকা ৫৪ পয়সা। এই পরিমাণ টাকা যেকোনো মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রতিনিধির কাছে হস্তান্তরে তৈরি আছে প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে ব্লু রিবন তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর তৃতীয় তিওফিস্তো গিনগোনা বলেছেন, শুধু ক্ষমাপ্রার্থনা করে পার পাবে না ফিলরেম। তাদের আইনি প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হবে।
এ ছাড়া অর্থ চুরির ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি ‘ব্লু রিবন’-এর কাছে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাচার করা ৮১ মিলিয়ন ডলার পেসোতে পরিবর্তন বাবদ তারা যে লাভ করেছে, তা বাংলাদেশকে ফেরত দেবে। ‘ব্লু রিবন’ এর এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির প্রভাবশালী দৈনিক ইনকোয়ারার।
সিনেটে তদন্তে সাক্ষ্যগ্রহণ চলার সময় ফিলরেমের চেয়ারম্যান সালুদ বাউতিস্তা বলেন, ‘এই পুরো ঘটনায় বাংলাদেশের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি আমরা। এবং এই পুরো কার্যক্রমে আমাদের পুরো লাভের অঙ্কের সমান একটি চেক এখনই বাংলাদেশ সরকারকে দিতে প্রস্তুত আমরা।’ এ ছাড়া বর্তমানে অর্থ চুরির কোনো প্রক্রিয়ার সঙ্গে ফিলরেম জড়িত নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
সালুদ বাউতিস্তা জানান, পুরো অর্থপাচার প্রক্রিয়াটিতে ফিলরেমের আয় এক কোটি চার লাখ চুয়াত্তর হাজার ৬৫৪ পেসো। বাংলাদেশি টাকায় তা দাঁড়ায় এক কোটি ৭৬ লাখ এক হাজার ৪৭২ টাকা ৫৪ পয়সা। এই পরিমাণ টাকা যেকোনো মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রতিনিধির কাছে হস্তান্তরে তৈরি আছে প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে ব্লু রিবন তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর তৃতীয় তিওফিস্তো গিনগোনা বলেছেন, শুধু ক্ষমাপ্রার্থনা করে পার পাবে না ফিলরেম। তাদের আইনি প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হবে।