উদ্ভট এক কা- ঘটালেন জেট বিমানের এক আরোহী। স্কটল্যান্ডের নাগরিক জেমস
গ্রেই। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৩০ হাজার ফুট উঁচুতে উড়ছিল তাকে ও অন্যান্য আরোহীদের
বহনকারী জেট বিমানটি। কি মনে করে জেট বিমানটির দরজা খোলার কসরত শুরু করে
দিলেন তিনি। আসলে তিনি ভেবেছিলেন, ওটা টয়লেটে ঢোকার দরজা। কিন্তু, তার এ
যুক্তিতে তো আর মন গলবে না এয়ারলাইন কর্তৃপক্ষের। তাকে ৬০০ ইউরো জরিমানার
সঙ্গে ৫ বছর ওই এয়ারলাইনের কোন বিমানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ
করা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা পিটিআই। জেমস গ্রেই বলছেন,
এয়ারলাইনটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে দোষারোপ করছেন। তারা অভিযোগে বলছেন,
৩০ হাজার ফুট উঁচু দিয়ে জেটটি ওড়ার সময় জেমস দরজা খোলার চেষ্টা করেছিলেন।
জেমসের দাবি, তিনি টয়লেটের দরজা ভেবে শুধু হাতলে স্পর্শ করেছিলেন।
নেদারল্যান্ডসের কেএলএম এয়ারলাইনের একটি বিমানে চড়ে স্কটল্যান্ডের রাজধানী
এডিনবরা থেকে নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আমস্টার্ডামে যাওয়ার পথে এ কা- ঘটে।
ওই ঘটনার সময় ভুল বোঝাবুঝির বিষয়টি তিনি বিমানটির ক্রুদের বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। বিমানবন্দরে অবতরণের পরপরই জেমসকে আটক করে নিরাপত্তা হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশের আচরণটাও খুব বন্ধুবৎসল ছিল না। সেখানেই রাত কাটাতে হয় তাকে। এরপর তাকে ৬০০ ইউরো জরিমানা করা হয়। জরিমানার অর্থ দিতে নিজের অবকাশ যাপনের জন্য জমানো টাকাটা দিয়ে দিতে হয় এয়ারলাইন কর্তৃপক্ষকে। এমনকি কিছু টাকা ধারও করতে হয়। এরপর তিনি যখন নিজ দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন, তাকে বলা হলো আগামী ৫ বছর পর্যন্ত ওই এয়ারলাইনের বিমানে তিনি আর ভ্রমণ করতে পারবেন না। তবে এক বন্ধুর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী একটি এয়ারলাইন প্রতিষ্ঠানের বিমানে চড়ে স্কটল্যান্ডে ফেরেন জেমস। এ ঘটনায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বা রয়্যাল ডাচ বর্ডার পুলিশ কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ওই ঘটনার সময় ভুল বোঝাবুঝির বিষয়টি তিনি বিমানটির ক্রুদের বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। বিমানবন্দরে অবতরণের পরপরই জেমসকে আটক করে নিরাপত্তা হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশের আচরণটাও খুব বন্ধুবৎসল ছিল না। সেখানেই রাত কাটাতে হয় তাকে। এরপর তাকে ৬০০ ইউরো জরিমানা করা হয়। জরিমানার অর্থ দিতে নিজের অবকাশ যাপনের জন্য জমানো টাকাটা দিয়ে দিতে হয় এয়ারলাইন কর্তৃপক্ষকে। এমনকি কিছু টাকা ধারও করতে হয়। এরপর তিনি যখন নিজ দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন, তাকে বলা হলো আগামী ৫ বছর পর্যন্ত ওই এয়ারলাইনের বিমানে তিনি আর ভ্রমণ করতে পারবেন না। তবে এক বন্ধুর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী একটি এয়ারলাইন প্রতিষ্ঠানের বিমানে চড়ে স্কটল্যান্ডে ফেরেন জেমস। এ ঘটনায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বা রয়্যাল ডাচ বর্ডার পুলিশ কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।