নয়াদিল্লি: ভারত সরকার সম্প্রতি ৮৫৭টি পর্নসাইট নিষিদ্ধ করলেও চাপের মুখে
অবশেষে ৭০০টি পর্নসাইটের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে।
‘দেশজুড়ে প্রবল জনমতের চাপে’ কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রণালয় নোটিস জারি করে এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা ও জিনিউজ।
তবে, শিশু পর্নোগ্রাফির ওয়েবসাইটের উপর এখনও এই বিধিনিষেধ বহাল থাকতে পারে।
ভারত সরকার সম্প্রতি মোট ৮৫৭টি পর্নসাইটের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তবে আপাতত ১৫৭টি সাইটের উপর ওই নির্দেশ বহাল থাকতে পারে।
‘অ্যান্টি-পর্নোগ্রাফি অ্যাক্টিভিস্ট’-এর তালিকা মেনেই ওই নির্দিষ্ট সংখ্যার সাইটগুলিকে বন্ধ করা হয়। সরকারি নির্দেশ ছাড়া এ কাজ যে ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলি (আইএসপি) করবে না তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে, তা স্পষ্ট ভাবেই বলতে নারাজ তারা। কারণ, এ নিয়ে ধোঁয়াশা স্পষ্ট করতে সরকারের তরফে কোনো রকম বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
ভারতীয় সমাজের অনেকেই পর্নোসাইটের পক্ষে প্রকাশ্যে ওকালতি করেন।
সপ্তাহখানেক আগেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এইচ এল দাত্তু তার এক রায়ে বলেছিলেন, ‘নিজের বাড়ির চার দেওয়ালের মধ্যে বসে এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের পর্নোগ্রাফি দেখার মৌলিক অধিকার রয়েছে।’
সে মামলায় হার হয়েছিল আইনজীবী কমলেশ বাসওয়ানির। যদিও মঙ্গলবার তিনিই অবশ্য পর্ন সাইট বন্ধ করার জন্য প্রকাশ্যেই মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টে ওই ৮৫৭টি সাইটের তালিকা তুলে দিয়েছিলেন কমলেশ স্বয়ং। আর, সূত্রের খবর ওই তালিকা তৈরির পিছনে হাত রয়েছে পিঙ্কি আনন্দের। বিজেপি-র হয়ে বহু মামলায় লড়া পিঙ্কি এখন মোদি সরকারের হয়ে বহু আইনি লড়াইয়ে নিযুক্ত। পিঙ্কিই নাকি টেলিকম ডিপার্টমেন্টকে ওই তালিকা তুলে দিয়েছিলেন।
কারো কারো মতে, সাধারণ মানুষ অনলাইনে কী দেখবে তা নিয়ে কথা বলার সরকারের কোনো অধিকারই নেই।
অ্যাডাল্ট সাইট পর্নহাব যে বিশ্বব্যাপী স্ট্যাটিসটিকস প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে সারা পৃথিবীতে ইন্টারনেটে পর্নো ট্র্যাফিকের উৎস বা সোর্স হিসেবে ভারতের নাম আছে চার নম্বরে-আমেরিকা, যুক্তরাজ্য ও কানাডার ঠিক পরেই।
‘দেশজুড়ে প্রবল জনমতের চাপে’ কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রণালয় নোটিস জারি করে এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা ও জিনিউজ।
তবে, শিশু পর্নোগ্রাফির ওয়েবসাইটের উপর এখনও এই বিধিনিষেধ বহাল থাকতে পারে।
ভারত সরকার সম্প্রতি মোট ৮৫৭টি পর্নসাইটের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তবে আপাতত ১৫৭টি সাইটের উপর ওই নির্দেশ বহাল থাকতে পারে।
‘অ্যান্টি-পর্নোগ্রাফি অ্যাক্টিভিস্ট’-এর তালিকা মেনেই ওই নির্দিষ্ট সংখ্যার সাইটগুলিকে বন্ধ করা হয়। সরকারি নির্দেশ ছাড়া এ কাজ যে ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলি (আইএসপি) করবে না তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে, তা স্পষ্ট ভাবেই বলতে নারাজ তারা। কারণ, এ নিয়ে ধোঁয়াশা স্পষ্ট করতে সরকারের তরফে কোনো রকম বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
ভারতীয় সমাজের অনেকেই পর্নোসাইটের পক্ষে প্রকাশ্যে ওকালতি করেন।
সপ্তাহখানেক আগেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এইচ এল দাত্তু তার এক রায়ে বলেছিলেন, ‘নিজের বাড়ির চার দেওয়ালের মধ্যে বসে এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের পর্নোগ্রাফি দেখার মৌলিক অধিকার রয়েছে।’
সে মামলায় হার হয়েছিল আইনজীবী কমলেশ বাসওয়ানির। যদিও মঙ্গলবার তিনিই অবশ্য পর্ন সাইট বন্ধ করার জন্য প্রকাশ্যেই মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টে ওই ৮৫৭টি সাইটের তালিকা তুলে দিয়েছিলেন কমলেশ স্বয়ং। আর, সূত্রের খবর ওই তালিকা তৈরির পিছনে হাত রয়েছে পিঙ্কি আনন্দের। বিজেপি-র হয়ে বহু মামলায় লড়া পিঙ্কি এখন মোদি সরকারের হয়ে বহু আইনি লড়াইয়ে নিযুক্ত। পিঙ্কিই নাকি টেলিকম ডিপার্টমেন্টকে ওই তালিকা তুলে দিয়েছিলেন।
কারো কারো মতে, সাধারণ মানুষ অনলাইনে কী দেখবে তা নিয়ে কথা বলার সরকারের কোনো অধিকারই নেই।
অ্যাডাল্ট সাইট পর্নহাব যে বিশ্বব্যাপী স্ট্যাটিসটিকস প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে সারা পৃথিবীতে ইন্টারনেটে পর্নো ট্র্যাফিকের উৎস বা সোর্স হিসেবে ভারতের নাম আছে চার নম্বরে-আমেরিকা, যুক্তরাজ্য ও কানাডার ঠিক পরেই।