রাজধানীর বাড্ডার চাঞ্চল্যকর তিন খুনের ঘটনায় ফারুক হোসেন ওরফে মিলন নামে
আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। তিনি বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের
ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক বলে জানা গেছে। তবে এই আওয়ামী লীগের নেতাকে আটক করার
খবর পুলিশ অস্বীকার করেছেন।
আর এই চাঞ্চল্যকর তিন খুনের ঘটনার প্রায় ৪৮ ঘটনা হলেও এখনো কেউ থানায় অভিযোগ বা মামলা দায়ের করেননি বলে থানার ডিউটি অফিসার শীর্ষ নিউজকে জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বাড্ডার ত্রিপুল খুনের ঘটনার পর থেকে মিলন পলাতক ছিলেন। শনিবার বিকেলে বাড্ডার কালাচাঁদপুর এলাকায় জনৈক বিল্লালের বাড়িতে গোয়েন্দা পুলিশের এক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। এরপর গোয়েন্দা কার্যালয়ে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়।
সূত্র জানায়, নিহত স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা মাহবুবুর রহমান গামার সাথে ফারুক হোসেন মিলনের দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ গরুর হাটের ইজারা ও রাজনৈতিক কারণে চলে আসছিল। আর ওই বিরোধের জেরেই পরিকল্পিতভাবে তাকে খুন করা হতে পরে বলে নিহত গামার ঘনিষ্টজনরা মনে করছেন। আটক ফারুক হোসেন মিলেনের বাসা ছ-৬৩/৫ উত্তর বাড্ডায়। তিনি যুবলীগ নেতা মিল্কী হত্যার অন্যতম পলাতক আসামি চঞ্চলের অন্যতম সহযোগি বলে জানা গেছে।
এ ব্যপারে ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (জনসংযোগ) মুন্তাসিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি শীর্ষ নিউজকে বলেন, ওই ঘটনায় কেউ আটক বা গ্রেফতারের সংবাদ আমার কাছে নেই। খোঁজ নিয়ে জানাচ্ছি।
আর এই চাঞ্চল্যকর তিন খুনের ঘটনার প্রায় ৪৮ ঘটনা হলেও এখনো কেউ থানায় অভিযোগ বা মামলা দায়ের করেননি বলে থানার ডিউটি অফিসার শীর্ষ নিউজকে জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বাড্ডার ত্রিপুল খুনের ঘটনার পর থেকে মিলন পলাতক ছিলেন। শনিবার বিকেলে বাড্ডার কালাচাঁদপুর এলাকায় জনৈক বিল্লালের বাড়িতে গোয়েন্দা পুলিশের এক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। এরপর গোয়েন্দা কার্যালয়ে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়।
সূত্র জানায়, নিহত স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা মাহবুবুর রহমান গামার সাথে ফারুক হোসেন মিলনের দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ গরুর হাটের ইজারা ও রাজনৈতিক কারণে চলে আসছিল। আর ওই বিরোধের জেরেই পরিকল্পিতভাবে তাকে খুন করা হতে পরে বলে নিহত গামার ঘনিষ্টজনরা মনে করছেন। আটক ফারুক হোসেন মিলেনের বাসা ছ-৬৩/৫ উত্তর বাড্ডায়। তিনি যুবলীগ নেতা মিল্কী হত্যার অন্যতম পলাতক আসামি চঞ্চলের অন্যতম সহযোগি বলে জানা গেছে।
এ ব্যপারে ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (জনসংযোগ) মুন্তাসিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি শীর্ষ নিউজকে বলেন, ওই ঘটনায় কেউ আটক বা গ্রেফতারের সংবাদ আমার কাছে নেই। খোঁজ নিয়ে জানাচ্ছি।