ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন’ এর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত ত্রাণসামগ্রী পৌঁছানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
আজ রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ আহ্বান জানান। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন দলটির মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জামান রিপন।
বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপরসন বলেন, “দেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা, লক্ষীপুর, চাঁদপুর, ফেনী, বরিশাল, বরগুনা, ঝালকাঠি, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, নোয়াখালী, পটুয়াখালী, পিরোজপুর এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন” এর প্রভাবে অতি বর্ষণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় লক্ষাধিক মানুষ এখন আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। ওইসব অঞ্চলের রাস্তাঘাট বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় অধিকাংশ উপজেলাগুলো জেলা শহর থেকে ইতিমধ্যেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত ও নাজুক হয়ে পড়েছে।
এই পরিস্থিতিতে বন্যা আক্রান্ত জনগণ বিশুদ্ধ খাবার পানি, খাবার, ঔষুধ ও আশ্রয়ের সংকটে পড়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জেনে দেশবাসীর ন্যায় খালেদা জিয়াও উদ্বিগ্ন।
খালেদা জিয়া বলেন, এখন পর্যন্ত সরকার উল্লেখযোগ্য ত্রাণতৎপরতা চালাতে ব্যর্থ হয়েছে, এটা খুবই দু:খজনক।
অনতিবিলম্বে দূর্গত এলাকার মানুষদের উদ্ধার এবং তাদের মধ্যে বিশুদ্ধ খাবার পানি, ঔষুধ ও ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছানোর ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান তিনি।
এছাড়া, ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন” এর আঘাতে ঘরবাড়ি হারানো অসহায় মানুষদের জন্য অবিলম্বে আবাসনের ব্যবস্থাগ্রহণ করতেও সরকারের প্রতি আহবান জানান খালেদা জিয়া।
বিবৃতিতে জানানো হয়, ইতিমধ্যে দূর্গত অঞ্চলে ত্রাণ তৎপরতা শুরু করেছে বিএনপি। এসব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিএনপি’র সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের আহবান জানান খালেদা জিয়া।
আজ রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ আহ্বান জানান। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন দলটির মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জামান রিপন।
বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপরসন বলেন, “দেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা, লক্ষীপুর, চাঁদপুর, ফেনী, বরিশাল, বরগুনা, ঝালকাঠি, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, নোয়াখালী, পটুয়াখালী, পিরোজপুর এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন” এর প্রভাবে অতি বর্ষণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় লক্ষাধিক মানুষ এখন আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। ওইসব অঞ্চলের রাস্তাঘাট বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় অধিকাংশ উপজেলাগুলো জেলা শহর থেকে ইতিমধ্যেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত ও নাজুক হয়ে পড়েছে।
এই পরিস্থিতিতে বন্যা আক্রান্ত জনগণ বিশুদ্ধ খাবার পানি, খাবার, ঔষুধ ও আশ্রয়ের সংকটে পড়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জেনে দেশবাসীর ন্যায় খালেদা জিয়াও উদ্বিগ্ন।
খালেদা জিয়া বলেন, এখন পর্যন্ত সরকার উল্লেখযোগ্য ত্রাণতৎপরতা চালাতে ব্যর্থ হয়েছে, এটা খুবই দু:খজনক।
অনতিবিলম্বে দূর্গত এলাকার মানুষদের উদ্ধার এবং তাদের মধ্যে বিশুদ্ধ খাবার পানি, ঔষুধ ও ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছানোর ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান তিনি।
এছাড়া, ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেন” এর আঘাতে ঘরবাড়ি হারানো অসহায় মানুষদের জন্য অবিলম্বে আবাসনের ব্যবস্থাগ্রহণ করতেও সরকারের প্রতি আহবান জানান খালেদা জিয়া।
বিবৃতিতে জানানো হয়, ইতিমধ্যে দূর্গত অঞ্চলে ত্রাণ তৎপরতা শুরু করেছে বিএনপি। এসব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিএনপি’র সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের আহবান জানান খালেদা জিয়া।