সৌদি আরবের মক্কার প্রধান মসজিদের (মসজিদ আল-হারাম) নির্মাণ কাজের ক্রেন ভেঙে নিহতদের মধ্যে ২৫ জন বাংলাদেশি।
রবিবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছেন সৌদি আরবের সংবাদ আল আরাবিয়া।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার বিকাল যখন ৫টা ৪৫ মিনিটে ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ো
হাওয়ায় নির্মাণ কাজের ক্রেন ভেঙে নিহত ১০৭ জনের মধ্যে ২৫ জন বাংলাদেশি।
এছাড়া ইরানের ২৫ জন, মিশরের ২৩ জন, পাকিস্তানের ১৫ জন, ভারতের ১০ জন,
মালয়েশিয়ার ৬ জন এবং অালজেরিয়া ও আফগানিস্তানের একজন করে।
আল-আরাবিয়ায় প্রকাশিত সেই নিউজের একটি অংশ

তবে এটি অস্বীকার করছেন জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল (হজ) আসাদুজ্জামান।
গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ওই দুর্ঘটনায় ১০৭ জন মারা যান। আহত হন ২ শতাধিক। ওই সময় কেবল ৪০ বাংলাদেশি আহত হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল।
জেদ্দা কনস্যুলেটের কনসাল (হজ) আসাদুজ্জামান অবশ্য জানান, আহতদের মধ্যে অন্তত ৪০ জন বাংলদেশি হজযাত্রী রয়েছেন। তারাও এখন আশঙ্কামুক্ত। এমনকি আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা শরীয়তপুরে ভেদরগঞ্জ উপজেলার চান চৌকিদারও এখন সুস্থ। তাকেও হাসপাতাল থেকে হোটেলে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, রবিবার প্রবল বাতাসের কারণেই ক্রেনটি ভেঙে পড়েছিল মসজিদের ওপর। ওই সময় মসজিদের তিনতলা মুসল্লিতে ঠাসা ছিল। তবে সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনা আগামী সপ্তায় অনুষ্ঠেয় হজে কোনো প্রভাব ফেলবে না। হজ অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি এগিয়ে চলছে।

আল-আরাবিয়ায় প্রকাশিত সেই নিউজের একটি অংশ

তবে এটি অস্বীকার করছেন জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল (হজ) আসাদুজ্জামান।
গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ওই দুর্ঘটনায় ১০৭ জন মারা যান। আহত হন ২ শতাধিক। ওই সময় কেবল ৪০ বাংলাদেশি আহত হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল।
জেদ্দা কনস্যুলেটের কনসাল (হজ) আসাদুজ্জামান অবশ্য জানান, আহতদের মধ্যে অন্তত ৪০ জন বাংলদেশি হজযাত্রী রয়েছেন। তারাও এখন আশঙ্কামুক্ত। এমনকি আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা শরীয়তপুরে ভেদরগঞ্জ উপজেলার চান চৌকিদারও এখন সুস্থ। তাকেও হাসপাতাল থেকে হোটেলে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, রবিবার প্রবল বাতাসের কারণেই ক্রেনটি ভেঙে পড়েছিল মসজিদের ওপর। ওই সময় মসজিদের তিনতলা মুসল্লিতে ঠাসা ছিল। তবে সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনা আগামী সপ্তায় অনুষ্ঠেয় হজে কোনো প্রভাব ফেলবে না। হজ অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি এগিয়ে চলছে।