হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় স্ত্রীর গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে
হত্যাচেষ্টার অভিযোগে স্বামী নানু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল
মঙ্গলবার মৌলভীবাজার সদরের শেরপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নানু মিয়ার স্ত্রীর নাম রোমানা বেগম (২২)। তাঁদের বাড়ি সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার সম্মানপুর গ্রামে। রোমানা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসাধীন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ছিট-ফরিদপুর গ্রামের আবদুর রহিমের মেয়ে রোমানার সঙ্গে কয়েক বছর আগে ছালিম মিয়ার ছেলে নানু মিয়ার (২৬) বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য স্ত্রী রোমানাকে নির্যাতন করে আসছিলেন নানু মিয়া। নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক কন্যাসন্তানকে সঙ্গে নিয়ে রোমানা প্রায় দেড় বছর আগে বাবার বাড়ি চলে আসেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নানু মিয়া গত ২৭ আগস্ট রোমানাদের বাড়িতে আসেন। ওই দিন ওই বাড়িতে কেউ ছিলেন না। এ সুযোগে তিনি রোমানার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে পালিয়ে যান। পরে রোমানাকে বাবার বাড়ির লোকজন মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতাল নিয়ে আসেন। পরে ওই হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় ২৮ আগস্ট আবদুর রহিম বাদী হয়ে নবীগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। নবীগঞ্জ থানার পুলিশ গতকাল বেলা ১১টায় মৌলভীবাজারে শেরপুর এলাকা থেকে নানু মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
আবদুর রহিম জানান, তাঁর মেয়ের শরীরের প্রায় ২০ শতাংশ পুড়ে গেছে। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন খান দাবি করেন, নানু মিয়া জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর স্ত্রীর শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেছেন, রোমানা তাঁর খালাতো ভাইয়ের
সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েছিলেন। এ কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি রোমানার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেন।
নানু মিয়ার স্ত্রীর নাম রোমানা বেগম (২২)। তাঁদের বাড়ি সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার সম্মানপুর গ্রামে। রোমানা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসাধীন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ছিট-ফরিদপুর গ্রামের আবদুর রহিমের মেয়ে রোমানার সঙ্গে কয়েক বছর আগে ছালিম মিয়ার ছেলে নানু মিয়ার (২৬) বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য স্ত্রী রোমানাকে নির্যাতন করে আসছিলেন নানু মিয়া। নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক কন্যাসন্তানকে সঙ্গে নিয়ে রোমানা প্রায় দেড় বছর আগে বাবার বাড়ি চলে আসেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নানু মিয়া গত ২৭ আগস্ট রোমানাদের বাড়িতে আসেন। ওই দিন ওই বাড়িতে কেউ ছিলেন না। এ সুযোগে তিনি রোমানার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে পালিয়ে যান। পরে রোমানাকে বাবার বাড়ির লোকজন মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতাল নিয়ে আসেন। পরে ওই হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় ২৮ আগস্ট আবদুর রহিম বাদী হয়ে নবীগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। নবীগঞ্জ থানার পুলিশ গতকাল বেলা ১১টায় মৌলভীবাজারে শেরপুর এলাকা থেকে নানু মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
আবদুর রহিম জানান, তাঁর মেয়ের শরীরের প্রায় ২০ শতাংশ পুড়ে গেছে। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন খান দাবি করেন, নানু মিয়া জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর স্ত্রীর শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেছেন, রোমানা তাঁর খালাতো ভাইয়ের
সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েছিলেন। এ কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি রোমানার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেন।