শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৬
দেহব্যবসায় গ্রেফতার পাখি! পশ্চিমবঙ্গে তোলপাড়
এতে দাবি করা হয়, বাংলাদেশের একাধিক ওয়েবসাইটে গত কয়েকদিনে লেখা হয়েছে যে বাড়তি টাকার
নেশায় দেহব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন স্টার জলসার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ‘পাখি’। গোয়ার একটি
বিলাসবহুল হোটেল থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কলকাতাভিত্তিক একটি পোর্টালে দাবি করা
হয়, পাখি অর্থাৎ মধুমিতা চক্রবর্তী এই মুহূর্তে বাংলা
টেলিভিশনের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। যেভাবে তার সম্বন্ধে এই মিথ্যা
সংবাদ একাধিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করা হয়েছে তাতে রীতিমত ক্ষুব্ধ মধুমিতা। এই বিষয়ে
আইনি পদক্ষেপ নেয়ারও ইতিমধ্যে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছেন মধুমিতা।
বাংলা একটি সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, আগামীকাল অর্থাৎ শুক্রবার এই বিষয়টি নিয়ে
লালবাজার যাব। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে পুলিশকে লিখিত অভিযোগ জানাব।
মধুমিতা জানিয়েছেন, একটি নিউজপেপারে অ্যাকচুয়ালি অন্য একজনের সম্পর্কে একটা খবর
বেরিয়েছিল। মানে সেই অভিনেত্রী দেহব্যবসা করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। বাংলাদেশের
ওয়েবসাইটের খবরে সেই নাম পালটে আমার নাম বসিয়ে এই ফেক খবরটা করেছে। সেই
অরিজিনাল নিউজটাও আমরা কাল নিয়ে যাব লালবাজারে।
টেলিভিশনের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। যেভাবে তার সম্বন্ধে এই মিথ্যা
সংবাদ একাধিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করা হয়েছে তাতে রীতিমত ক্ষুব্ধ মধুমিতা। এই বিষয়ে
আইনি পদক্ষেপ নেয়ারও ইতিমধ্যে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছেন মধুমিতা।
বাংলা একটি সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, আগামীকাল অর্থাৎ শুক্রবার এই বিষয়টি নিয়ে
লালবাজার যাব। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে পুলিশকে লিখিত অভিযোগ জানাব।
মধুমিতা জানিয়েছেন, একটি নিউজপেপারে অ্যাকচুয়ালি অন্য একজনের সম্পর্কে একটা খবর
বেরিয়েছিল। মানে সেই অভিনেত্রী দেহব্যবসা করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। বাংলাদেশের
ওয়েবসাইটের খবরে সেই নাম পালটে আমার নাম বসিয়ে এই ফেক খবরটা করেছে। সেই
অরিজিনাল নিউজটাও আমরা কাল নিয়ে যাব লালবাজারে।
আমেরিকাকে চাপে ফেলতে চীনের স্টেল্থ ফাইটার
আমেরিকাকে আবার চ্যালেঞ্জ ছোড়ার তোড়জোড় শুরু চিনে। এ বার আর বাগ্যুদ্ধ নয়। প্রযুক্তির লড়াইতে মার্কিন বিমানবাহিনীকে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে চলেছে পিপলস লিবারেশন আর্মির বিমানবাহিনী। স্টেল্থফাইটার বা রেডার এড়িয়ে হানা দিতে সক্ষম যুদ্ধবিমান তৈরি করে ফেলেছে চিন। খুব শীঘ্রই চিনা বিমানবাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে এই যুদ্ধবিমান। আকাশ যুদ্ধে অামেরিকা চাপে রাখার জন্য নতুন যুদ্ধ কৌশলের অংশ হিসাবে এই যুদ্ধ বিমান বানিয়েছে চীন।
জে-২০ নামের এই স্টেল্থ ফাইটার যে চিন তৈরি করছে, তা গোপন ছিল না। আমেরিকার সঙ্গে পাল্লা দিতে এই ধরনের যুদ্ধবিমান তৈরি করা চিনের পক্ষে অত্যন্ত জরুরি ছিল। ২০১১ সালে প্রথম বার পরীক্ষামূলক ভাবে এই বিমান ওড়ায় চিন। ঘটনাচক্রে সে দিনই চিন সফরে গিয়েছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব রবার্ট গেটস। ওয়াকিবহাল মহল বলে, সমাপতন নয়, ইচ্ছাকৃতই মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিবের সফরের দিনে স্টেল্থ ফাইটার উড়িয়েছিল বেজিং। তবে সে উড়ান নেহাতই পরীক্ষামূলক উড়ান ছিল। তখনও জে-২০ নামে ওই যুদ্ধবিমানের নির্মাণকাজ সম্পূর্ণ হয়নি। আরও অনেক প্রযুক্তিগত পরিমার্জন বাকি ছিল।
চিনা মিডিয়ায় সম্প্রতি একটি ছবি প্রকাশ পেয়েছে। তাতে বিমানঘাঁটির টারম্যাকে জে-২০ যুদ্ধবিমানের চলাচল এবং উড়ান দেখতে পাওয়া গিয়েছে। ওই ছবির ভিত্তিতেই চিনা মিডিয়া দাবি করে, জে-২০-র নির্মাণ কাজ শেষ। ওই স্টেল্থ ফাইটার চিনা বিমানবাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তবে বিমানবাহিনীর তরফে সে কথা স্বীকার করা হয়নি। পিপলস লিবারেশন আর্মির এয়ার ফোর্স জানিয়েছে, জে-২০-র নির্মাণ কাজ শেষ। এখন চূড়ান্ত পরীক্ষামূলক উড়ান চলছে। তবে খুব শীঘ্রই এই অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান চিনা বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে।
স্টেল্থ ফাইটার হল এমন যুদ্ধবিমান, যাকে রোখা খুব কঠিন। বিশেষ প্রযুক্তির কারণে এই ধরনের যুদ্ধবিমানের গতিবিধি রেডারে ধরা পড়ে না। ফলে স্টেল্থ ফাইটার প্রতিপক্ষের এলাকায় ঢুকে পড়লেও, রেডার কিছুই বুঝতে পারে না। বিমানহানা রোখার জন্য আগে থেকে কোনও প্রস্তুতি নেওয়া যায় না। আমেরিকার এফ-২২ র্যাপটর হল বিশ্বের সেরা স্টেল্থ ফাইটার। চিনের হাতে তেমন কিছু ছিল না। জে-২০ তৈরি করে সেই অভাব পূরণের চেষ্টা করছে। তবে জে-২০ এখনও এফ-২২ র্যাপটরের সমান শক্তিশালী এখনও হয়ে ওঠেনি বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
ইরান-রাশিয়ার সাথে তুরস্কের জোটে চিন্তিত যুক্তরাষ্ট্র
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কিছুদিন আগে এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল তাদের জঙ্গি-বিমানগুলো ইরানের বিমান ঘাঁটি ব্যবহার করে সিরিয়ায় আইএস ও আন্ নুসরা সন্ত্রাসীদের অবস্থানের ওপর হামলা চালিয়েছে।
এ ব্যাপারে এক প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টোনার দাবি করেছেন, রুশ বিমান বাহিনীর ইরানের বিমান ঘাঁটি ব্যবহারের বিষয়টি জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২২৩১ নম্বর প্রস্তাবের লঙ্ঘন। তবে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। প্রায় এক বছর আগে রাশিয়া সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে আইএসের ওপর হামলা শুরু করে। গত বছর ১ অক্টোবর কাস্পিয়ান সাগরে মোতায়েন যুদ্ধজাহাজ থেকে রাশিয়া সিরিয়ার আইএস গ্রুপের অবস্থানের ওপর ২৬টি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল।
কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করেন, ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে কৌশলগত সর্বাত্মক সহযোগিতা বজায় রয়েছে এমনটি বলার সময় এখনো আসেনি কিন্তু সিরিয়া সংকটকে কেন্দ্র করে এ দু’দেশ একে অপরকে সামরিকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। বাস্তবতা হচ্ছে, ইরান ও রাশিয়া এ অঞ্চলে বিশেষ করে সিরিয়ায় তাদের অভিন্ন হুমকির বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছে এবং এটাই তাদের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা বিস্তারের অন্যতম কারণ। তবে সিরিয়া ইস্যুতে তেহরান-মস্কোর এ সামরিক সহযোগিতাকে সর্বাত্মক ও ব্যাপকমাত্রায় সহযোগিতা বলা যাবে না। কারণ ইসরাইলের সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের আপস আলোচনা কিংবা কাস্পিয়ান সাগরের অধিকার ভাগাভাগি নিয়ে এখনো রাশিয়ার সঙ্গে ইরানের মতবিরোধ চলছে। এ ছাড়া, দক্ষিণ ককেশিয় অঞ্চলের ঘটনাবলীতেও বিশেষ করে কারাবাগ এলাকা নিয়ে শান্তি আলোচনায় ইরানের সরাসরি কোনো উপস্থিতি নেই। মিনস্ক গ্রুপেও ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে সহযোগিতা লক্ষ্য করা যায় না। তবে এসব মতবিরোধের ঊর্ধ্বে উঠে এ দুই দেশ আইএসের মতো ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীদের মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।
ইরানের নীতি নির্ধারণী পরিষদের গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান ড. আলী আকবর বেলায়েতি গতকাল (বুধবার) তেহরানে অস্ট্রিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-চ্যান্সেলর মাইকেল অ্যাস্পিন্ডেলকে দেয়া সাক্ষাতে বলেছেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ইরান ও রাশিয়ার সহযোগিতা অপ্রত্যাশিত কিছু নয়। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের মোকাবেলায় ইরান ও রাশিয়ার কৌশলগত সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে। বেলায়েতি আরো বলেছেন, ইরান রাশিয়ার সঙ্গে প্রতিরক্ষা ছাড়াও আর্থ-রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও সহযোগিতাকে গুরুত্ব দিচ্ছে। এদিকে, ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সচিব আলী শামখানিও বলেছেন, সিরিয়ায় দায়েশ সন্ত্রাসীদের মোকাবেলার জন্য ইরান ও রাশিয়ার সহযোগিতা কৌশলগত।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সন্ত্রাসীদের মোকাবেলার লক্ষ্যে ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় ক্ষেত্রে সহযোগিতা বজায় রয়েছে। কিন্তু আমেরিকা ও ইসরাইল এ ব্যাপারে তীব্র নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। তারা ইরান ও রাশিয়ার সহযোগিতাকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করছে। কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা তেহরান-মস্কোর সহযোগিতার গুরুত্ব খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করতে পেরেছে। তারা জানে তেহরান-মস্কোর সহযোগিতা মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা বিশ্বের রাজনীতিতে বিরাট পরিবর্তন ঘটাবে।
এদিকে, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তুরস্ক সফরের পর কেউ কেউ সিরিয়া সমস্যা সমাধানের জন্য ইরান, রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় জোট গঠনের সম্ভাবনার কথা বলছেন। এসব ঘটনা আমেরিকা এবং সৌদি আরবের জন্য অশনি সংকেত বলে মনে করছেন অনেকে। বর্তমানে তুরস্ক সরকার পাশ্চাত্য ঘেঁষা নীতি থেকে অনেকটাই সরে এসেছে এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট এরদোগান শান্তিপূর্ণ উপায়ে সিরিয়া সমস্যা সমাধানের কথা বলছেন।
যাইহোক বিশ্লেষকরা বলছেন, আঞ্চলিক রাজনীতিতে এ পরিবর্তন একেবারেই অপ্রত্যাশিত ছিল এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেবে তা বলা কঠিন।
হালকা পরমাণু বোমা বানিয়েছে উত্তর কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া প্লুটোনিয়াম
উৎপাদন পুনরায় শুরু করেছে। ব্যবহৃত জ্বালানি দণ্ড পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের
মাধ্যমে দেশটির প্রধান পরমাণু স্থাপনা ইয়ংবিয়নে এ কাজ শুরু করা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার প্রতি মার্কিন বৈরী নীতির বরাত দিয়ে পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ
শুরু করেছে পিয়ংইয়ং।
জাপানের কিয়োদো সংবাদ সংস্থাকে লিখিত সাক্ষাৎকারে এ তথ্য দিয়েছে উত্তর কোরিয়ার আণবিক শক্তি ইন্সটিটিউট বা এনকেএইআই। এতে বলা হয়েছে, পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী সংস্থাটি উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করছে। পরমাণু বোমা বানানোর জন্য উচ্চ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম প্রয়োজন রয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়া ব্যবহৃত জ্বালানি দণ্ড পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করছে।
ইয়ংবিয়ন পরমাণু স্থাপনা এনকেএইআই’এর আওতায় থাকলেও উৎপাদিত প্লুটোনিয়াম বা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের পরিমাণ জানানো হয়নি।
অবশ্য কিয়োদো বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, হালকা এবং নানামুখী পরমাণু বোমা নির্মাণে এরই মধ্যে সফল হয়েছে এনকেএইআই।
এ ছাড়া মার্কিন হুমকি অব্যাহত থাকার মুখে নতুন করে পরমাণু বোমার পরীক্ষা সম্ভাবনা নাকচ করেনি এনকেএইআই।
২০০৭ সালে ত্রাণের বিনিময়ে নিরস্ত্রীকরণ চুক্তির আওতায় ইয়ংবিয়ন পরমাণু কেন্দ্রের তৎপরতা বন্ধ করে দিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। কিন্তু ২০১৩ সালে তৃতীয় পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর আবার এ কেন্দ্রকে চালু করার পদক্ষেপ নেয় পিয়ংইয়ং।
জাপানের কিয়োদো সংবাদ সংস্থাকে লিখিত সাক্ষাৎকারে এ তথ্য দিয়েছে উত্তর কোরিয়ার আণবিক শক্তি ইন্সটিটিউট বা এনকেএইআই। এতে বলা হয়েছে, পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী সংস্থাটি উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করছে। পরমাণু বোমা বানানোর জন্য উচ্চ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম প্রয়োজন রয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়া ব্যবহৃত জ্বালানি দণ্ড পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করছে।
ইয়ংবিয়ন পরমাণু স্থাপনা এনকেএইআই’এর আওতায় থাকলেও উৎপাদিত প্লুটোনিয়াম বা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের পরিমাণ জানানো হয়নি।
অবশ্য কিয়োদো বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, হালকা এবং নানামুখী পরমাণু বোমা নির্মাণে এরই মধ্যে সফল হয়েছে এনকেএইআই।
এ ছাড়া মার্কিন হুমকি অব্যাহত থাকার মুখে নতুন করে পরমাণু বোমার পরীক্ষা সম্ভাবনা নাকচ করেনি এনকেএইআই।
২০০৭ সালে ত্রাণের বিনিময়ে নিরস্ত্রীকরণ চুক্তির আওতায় ইয়ংবিয়ন পরমাণু কেন্দ্রের তৎপরতা বন্ধ করে দিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। কিন্তু ২০১৩ সালে তৃতীয় পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর আবার এ কেন্দ্রকে চালু করার পদক্ষেপ নেয় পিয়ংইয়ং।